আপডেট
সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপণমুক্ত সাইট। শিখুন-জানুন বিরক্তিছাড়া।
বাংলা ভাষায় অলাভজনক বৃহত্তম ইসলামিক ওয়েবসাইট বানানোর প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছে ইসলামী জীবন টিম। আসছে মোবাইল অ্যাপলিকেশন... সাইট www.islamijibon.net

বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

নামায ভঙ্গকারী ২৯টি বিষয়

(১)   কথাবার্তা     বলা।   (রদ্দুল   মুহতার   সম্বলিত দুররে   মুখতার,    ২য়   খন্ড,     ৪৪৫   পৃষ্ঠা)     
(২) কাউকে সালাম করা 
(৩) সালামের উত্তর দেয়া। (তাহতাবী        পাদটিকা        সম্বলিত        মারাক্বিউল  ফালাহ,    ৩২২  পৃষ্ঠা) 
 (৪)   হাঁচির   উত্তর  দেয়া। (নামাযে  নিজের   হাঁচি  আসলে   চুপ  থাকবেন।) যদি   “اَلْحَمْدُ   لِلّٰه”    বলেও ফেলেন    তবু   কোন অসুবিধা  নেই  আর   যদি  ঐ  সময়  তা   না   বলে থাকেন      তবে       নামায      শেষ       করে      বলবেন (আলমগিরী,  ১ম খন্ড,  পৃষ্ঠা ৯৮) 
(৫) সুসংবাদ শুনে উত্তরে    “اَلْحَمْدُ لِلّٰه”বলা। (আলমগিরী, ১ম খন্ড,   পৃষ্ঠা   ৯৯)   
(৬)    খারাপ   সংবাদ     (যেমন কারো  মৃত্যুর   সংবাদ)  শুনে  اِنَّا   لِلّٰهِ   وَ  اِنَّاۤ  اِلَيْهِ  رٰجِعُوْنَ   বলা।   (প্রাগুক্ত)   
 (৭)   আযানের     উত্তর দেয়া।  (আলমগিরী,  ১ম  খন্ড, পৃষ্ঠা ১০০)  

>>Donate Us<< ⬅ Click For More...



(৮) আল্লাহ তাআলার নাম   শুনে উত্তরে  جَلَّ جَلَا لُه ٗ বলা। (গুনিয়াতুল   মুসতামলা, ৪২০   পৃষ্ঠা) 
(৯) নবী করীম,  রউফর  রহীম   صَلَّی   اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ  وَسَلَّم    এর   মহান   নাম  শুনে  উত্তরে   দরূদ শরীফ পড়া। (যেমন-  صَلَّی  اللّٰہُ  تَعَالٰی  عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم    বলা)  (আলমগিরী,  ১ম  খন্ড,  ৯৯  পৃষ্ঠা) (অবশ্য  যদি جَلَّ جَلَا لُه ٗ বা صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ  وَاٰلِہٖ  وَسَلَّم  এ  কথা  গুলো   উত্তরের  নিয়্যতে   না বলে থাকলে নামায ভঙ্গ হবে না।) 

নামাযে কান্না করা

নামাযের প্রায় ১৪টি মুস্তাহাব

(১)   নিয়্যতের  শব্দ  সমূহ  মুখে    উচ্চারণ   করা। (রদ্দুল মুহতার সম্বলিত তানবীরুল আবছার, ২য় খন্ড,   ১১৩   পৃষ্ঠা)   (এটা   অর্থবহ   তখনই   হবে  যখন   অন্তরে   নিয়্যত   থাকে   অন্যথায়   নামাযই  হবে  না।)   
(২)   কিয়ামের    মধ্যে  উভয়  পায়ের গোড়ালীর     মধ্যভাগে     চার     আঙ্গুলের     দূরত্ব  থাকা।  (আলমগিরী,  ১ম  খন্ড,  ৭৩  পৃষ্ঠা)   
 (৩) কিয়াম অবস্থায় সিজদার স্থানে 
(৪) রুকূ অবস্থায় উভয়     পায়ের    পিঠের    উপর    
(৫)     সিজদাতে  নাকের  দিকে  
(৬)  বৈঠকে  কোলের  উপর 
 (৭)  প্রথম   সালামে   ডান   কাঁধের   দিকে   এবং     
(৮) দ্বিতীয়  সালামে  বাম  কাঁধের  দিকে  দৃষ্টি  রাখা। (রদ্দুল মুহতার সম্বলিত তানবীরুল আবছার, ২য় খন্ড,        ২১৪       পৃষ্ঠা)       
(৯)       একাকী        নামায আদায়কারী   রুকূ   ও   সিজদার   মধ্যে   বিজোড়  সংখ্যায়   তিনবারের   বেশি     (যেমন-   ৫,   ৭,   ৯ ইত্যাদি)   তাসবীহ   বলা।   (রদ্দুল   মুহতার,   ২য়  খন্ড,  ২৪২     পৃষ্ঠা)   
(১০)  হিলইয়া  ও    অন্যান্য কিতাবে   রয়েছে,   হযরত  সায়্যিদুনা   আবদুল্লাহ ইবনে মোবারক رَضِیَ اللّٰہُ تَعَالٰی عَنْہُ প্রমুখ থেকে বর্ণিত আছে যে, ইমামের জন্য তাসবীহ পাঁচবার বলা   মুস্তাহাব।  

নামাযের ফযিলত ও কাযা করার শাস্তি

মদীনার         তাজেদার,           মাহবুবে          গাফ্ফার, শাহানশাহে আবরার, হুযুর পুরনূর صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ   وَاٰلِہٖ  وَسَلَّم  নামাযের    পর  হামদ   ও  সানা অর্থাৎ   আল্লাহ্ তাআলার   প্রশংসা, গুণকীর্তন ও দরূদ     শরীফ       পাঠকারীকে      ইরশাদ     করেন: “দোয়া   করো    কবুল  করা  হবে,  প্রার্থনা  করো  প্রদান করা হবে।” (সুনানে    নাসাঈ,  ১ম   খন্ড, ১৮৯ পৃষ্ঠা) 

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب! صَلَّی اللهُ تَعَالٰی عَلٰی مُحَمَّد

প্রিয়  ইসলামী  ভাইয়েরা!  কুরআন  ও  হাদীসের  মধ্যে    নামায  আদায়  করার     অগণীত  ফযীলত এবং   নামায  বর্জন      করার  কঠিন   শাস্তির  কথা বর্ণিত        রয়েছে।         যেমন-পারা          ২৮         ‘সূরা মুনাফিকুন’ এর আয়াত নং ৯ এর মধ্যে আল্লাহ্ তাআলা ইরশাদ করেন:
یٰۤاَیُّہَا   الَّذِیۡنَ    اٰمَنُوۡا   لَا   تُلۡہِکُمۡ   اَمۡوَالُکُمۡ    وَ    لَاۤ اَوۡلَادُکُمۡ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ  ۚ   وَ مَنۡ یَّفۡعَلۡ ذٰلِکَ فَاُولٰٓئِکَ  ہُمُ الۡخٰسِرُوۡنَ ﴿۹﴾

কানযুল ঈমান থেকে অনুবাদ: হে ঈমানদারগণ! তোমাদের         ধন         সম্পদ,         না           তোমাদের সন্তান-সন্ততি     কোন     কিছুই     যেন      তোমাদের  আল্লাহর   যিকির      (স্মরণ)    থেকে   উদাসীন   না  করে;এবং  যে   কেউ তেমন  করে তবে ঐ  সমস্ত লোক ক্ষতির মধ্যে রয়েছে।

আযান, ইকামত ও আযান-ইকামতের জবাব (পর্ব ৩)

আযান



 اَللهُ     اَكْبَرُ ط    اَللهُ اَكْبَرُ ط
আল্লাহ   মহান,   আল্লাহ   মহান,   
اَللهُ     اَكْبَرُ ط     اَللهُ     اَكْبَرُ ط
আল্লাহ   মহান,  আল্লাহ মহান,
 اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ ط
আমি   সাক্ষ্য   দিচ্ছি   যে,    আল্লাহ্     ছাড়া   কোন মাবুদ নেই।
اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا  اللهُ ط
আমি   সাক্ষ্য    দিচ্ছি     যে,   আল্লাহ্   ছাড়া   কোন মাবুদ নেই
اَشْہَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ الله ط
আমি     সাক্ষ্য   দিচ্ছি     যে,   হযরত   মুহাম্মদ   ﷺ আল্লাহর রাসূল।
اَشْہَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا رَّسُوْلُ الله ط
আমি     সাক্ষ্য     দিচ্ছি   যে,   হযরত   মুহাম্মদ   ﷺ আল্লাহর রাসূল।
حَیَّ عَلَی الصَّلٰوۃ ط حَیَّ عَلَی الصَّلٰوۃ ط
নামাযের দিকে আসুন নামাযের দিকে আসুন
حَیَّ عَلَی الفَلَاح ط حَیَّ عَلَی الفَلَاح ط
মুক্তি পেতে আসুন মুক্তি পেতে আসুন
اَللهُ اَكْبَرُط اَللهُ اَكْبَرُط
আল্লাহ মহান, আল্লাহ মহান,
لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ ط
আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোন মাবুদ নেই।

আযান বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা (পর্ব ২)

কুমন্ত্রণা

সুলতানে  মদীনা   صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ  وَسَلَّم এর   পার্থিব জীবনে এবং খোলাফায়ে রাশেদীন  عَلَیۡہِمُ  الرِّضۡوَان  এর  যুগে  আযানের  পূর্বে  দরূদ  শরীফ  পাঠ   করা  হতো  না  সুতরাং   এটা    করা  মন্দ  বিদআত  এবং  গুনাহ।  (আল্লাহ  তাআলার  পানাহ্)

 কুমন্ত্রণার উত্তর

যদি এ নিয়ম মেনে নেয়া হয় যে, যে সমস্ত কাজ ঐ  যুগে  ছিলো না  তা এখন করা মন্দ বিদআত ও গুনাহ্ তবে বর্তমান যুগের শৃঙ্খলা বিনষ্ট হয়ে যাবে,   অগণিত    উদাহরণ   সমূহ   হতে    শুধুমাত্র ১২টি উদাহরণ  উপস্থাপন   করছি   যে,  এ  সমস্ত কাজ    ঐ  বরকতময়  যুগে   ছিলো  না   অথচ   তা বর্তমানে সবাই      গ্রহণ      করে      নিয়েছে      

ফয়যানে আযান: আযান বিষয়ক মাসআলা ও ফযিলত (পর্ব ১)

হুযুর    পুরনূর   صَلَّی      اللّٰہُ   تَعَالٰی   عَلَیْہِ   وَاٰلِہٖ   وَسَلَّم একবার আযান দিয়েছিলেন

রাসুলে   আকরাম صَلَّی   اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم সফরে      একবার      আযান      দিয়েছিলেন      এবং  কালিমায়ে  শাহাদাত   এভাবে    বলেন:   اَشْهَدُاَنِّىْ رَسُوْلُ اللهِ (আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আমি আল্লাহর রাসুল)  ।    (ফতোওয়ায়ে   রযবীয়া,   ৫ম    খন্ড, ৩৭৫ পৃষ্ঠা। তুহফাতুল মুহতাজ, ১ম খন্ড, ২০৯ পৃষ্ঠা)

آذَان নাকি اَذَان?

অনেক     লোক     آذَان     বলে     থাকে     এটি     ভুল  উচ্চারণ। آذَان শব্দটি اُذْنٌ এর বহুবচন, আর اُذُنْ শব্দের  অর্থ:   কান।  শুদ্ধ  উচ্চারণ    হলো  اَذَان।   اَذَان এর শাব্দিক অর্থ: সতর্ক করা।

বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

আকিকা সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর

(আকিকা বিষয়ে জানতে এই পোস্টের ৩২ টি প্রশ্নোত্তর সম্পূর্ণ পড়ে নিন। আকিকা বিষয়ে আপনার মনের অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন এখানে- ইসলামী জীবন টিম।)

আকিকা শব্দের অর্থ

(১) প্রশ্ন: আকিকা শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: আকিকা এর শাব্দিক অর্থ: আকিকা শব্দটি عَقٌّ থেকে নির্গত। এর অর্থ হচ্ছে কাটা, পৃথক করা। (মিরাত, ৬ষ্ঠ খন্ড, ২ পৃষ্ঠা)
আকিকার পারিভাষিক অর্থ: বাচ্চা জন্ম লাভের কৃতজ্ঞতা আদায়ার্থে যে পশু জবাই করা হয় তাকে আকিকা বলে। (বাহারে শরীয়াত, ৩য় খন্ড, ৩৫৫ পৃষ্ঠা)

বড় পরিসরে কাজ করার জন্য আমাদের পাশে দাঁড়ান...



(২) প্রশ্ন: আকিকা করার ক্ষেত্রে কি কি ভাল নিয়্যত করা উচিত?
উত্তর: সন্তান/ সন্ততি জন্ম লাভের খুশিতে আল্লাহ্ তাআলার নেয়ামত লাভের কৃতজ্ঞতা আদায়ার্থে, সুন্নাত পালনার্থে আল্লাহ্ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে, আকিকা করার সৌভাগ্য অর্জন করছি। তা ছাড়াও অবস্থা অনুযায়ী আরো নিয়্যত করা যায়। মনে রাখবেন! ভাল নিয়্যত ব্যতিত কোন নেক কাজের সাওয়াব পাওয়া যায় না। মূল কথা হচ্ছে, আকিকা করার সময় অন্তরে আকিকার নিয়্যতের সাথে সাথে যত ভাল ভাল নিয়্যত হবে তার সাওয়াবও ততবেশি হবে। নবী করীম, রউফুর রহীম صَلَّی اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেছেন: "نِيَّةُ الْمُؤْمِنِ خَيْرٌمِنْ عَمَمِه অর্থাৎ নিয়্যত তার আমল থেকে উত্তম।”(আল-মুজামুল কবীর লিত তাবারানি, ৬ষ্ঠ খন্ড, ১৮৫ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৫৯৪২)

আকিকা কি, আকিকা কখন করতে হয়, আকিকার নিয়ম, আকিকার পদ্ধতি, আকিকার পশু, আকিকার হুকুম, আকিকার বিধান, আকিকা কেন করতে হয়, আকিকা না করলে, আকিকা ছাড়া মারা গেলে, আকিকার বয়স, আকিকার গরু, আকিকার ছাগল
আকিকার মাসআলা


আকিকা আদায় করে না এমন ব্যক্তি কি গুনাহগার হবে?

শনিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

প্রসঙ্গ: ফয়যানে জুমা (পর্ব-৩)

দুই জুমার মধ্যবর্তী দিন সমূহে নূর

হযরত   সায়্যিদুনা   আবু   সাঈদ   رَضِیَ   اللہُ   تَعَالٰی  عَنۡہُ   থেকে বর্ণিত;  নবী করীম, রউফুর রহীম,  রাসূলে   আমীন  صَلَّی  اللّٰہُ  تَعَالٰی   عَلَیْہِ   وَاٰلِہٖ  وَسَلَّم ইরশাদ     করেন:  “যে    ব্যক্তি   জুমার  দিন  ‘সুরা কাহাফ’  পাঠ  করবে,  দুই  জুমার  মধ্যবর্তী  দিন  সমূহ তার  জন্য নূর
দ্বারা আলোকিত থাকবে।” (আস সুনানুল  কুবরা লিল বায়হাকী, ৩য়  খন্ড,  ৩৫৩ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৫৯৯৬) 

ফয়যানে জুমা: জুমার নামাযের ফযিলত ও মাসাইল
কা’বা পর্যন্ত নূর

অপর  বর্ণনায়   রয়েছে;“যে  ব্যক্তি  জুমার  রাতে  (অর্থাৎ   বৃহস্পতিবার   ও    শুক্রবারের     মধ্যবর্তী  রাতে) ‘সুরাতুল কাহাফ’ পাঠ করবে, তার জন্য সেখান   থেকে   কা’বা   শরীফ     পর্যন্ত     নূর    দ্বারা আলোকিত  হবে।”  (সুনানে  দারমী,  ২য়  খন্ড,  ৫৪৬ পৃষ্ঠা, হাদীস-৩৪০৭) 


প্রসঙ্গ: ফয়যানে জুমা (পর্ব-২)

প্রত্যেক     জুমার      দিন      ১      কোটি      ৪৪      লক্ষ  জাহান্নামীদের মুক্তি

সুলতানে  মদীনা  صَلَّی اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم  ইরশাদ  করেন:  “জুমার  দিনের    রাত-দিন  ২৪ ঘন্টার মধ্যে এমন   কোন  ঘন্টা  নেই, যার মধ্যে প্রতিনিয়ত  ৬ লক্ষ দোযখীকে  মুক্তি দেয়া হচ্ছে  না,    যাদের     উপর    জাহান্নাম     ওয়াজীব      হয়ে  গেছে।”    (মুসনাদে      আবু    ইয়ালা,    ৩য়    খন্ড, ২৯১, ২৩৫ পৃষ্ঠা, হাদীস-৩৪২১, ৩৪৭১) 

কবরের আযাব থেকে মুক্ত

প্রিয়  আক্বা,  মক্কী  মাদানী  মুস্তফা,  হুযুর   পুরনূর  صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ  وَسَلَّم   ইরশাদ    করেন:  “যে   ব্যক্তি    জুমার   দিন    কিংবা    জুমার      রাতে মৃত্যুবরণ করবে, সে কবরের আযাব থেকে মুক্তি পাবে    এবং    কিয়ামতের    দিন    সে    এমনভাবে  উঠবে      যে,      তার      উপর      শহীদদের      মোহর  থাকবে।”    (হিলআতুল    আউলিয়া,    ৩য়    খন্ড,  ১৮১ পৃষ্ঠা, হাদীস-৩৬২৯) 


প্রসঙ্গ: ফয়যানে জুমা (পর্ব-১)

জুমার দিন দরূদ শরীফ পাঠের ফযীলত

নবীদের         সুলতান,         রহমতে         আলামিয়ান,  সরদারে   দো-জাহান,  মাহবুবে   রহমানصَلَّی  اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: “যে ব্যক্তি আমার   উপর   জুমার   দিন    দুইশত    বার    দরূদ শরীফ পাঠ   করবে, তার  দুইশত বছরের গুনাহ্ মাফ   হয়ে    যাবে।”  (জমউল   জাওয়ামেয়  লিস সুয়ূতী, ৭ম   খন্ড, ১৯৯ পৃষ্ঠা, হাদীস-২২৩৫৩) 

صَلُّوْا عَلَی الْحَبِیْب!                     صَلَّی اللهُ تَعَالٰی عَلٰی مُحَمَّد

প্রিয়      ইসলামী     ভাইয়েরা!    আমরা     কতই    না সৌভাগ্যবান   যে,    আল্লাহ্   তাআলা     তাঁর   প্রিয় হাবীব    صَلَّی    اللّٰہُ    تَعَالٰی    عَلَیْہِ    وَاٰلِہٖ    وَسَلَّم    এর  ওসিলায়         আমাদেরকে         বরকতময়        জুমার  নিয়ামত      দ্বারা      ধন্য      করেছেন।     আফসোস! আমরা অকৃতজ্ঞরা অন্যান্য দিনের মতো জুমার  দিনটিকেও  অলসতার  মধ্যে  অতিবাহিত  করি।  অথচ  জুমার দিন ঈদের দিন, জুমার দিন সকল দিনের সরদার, জুমার দিনে জাহান্নামের আগুন প্রজ্বলিত করা  হয় না, জুমার রাতে জাহান্নামের দরজা  খোলা হয়  না, জুমাকে কিয়ামতের   দিন নববধূর     মতো     উঠানো     হবে,     জুমার     দিনে  মৃত্যুবরণকারী   সৌভাগ্যবান মুসলমান শহীদের  মর্যাদা  লাভ  করে  এবং  কবরের  আযাব  থেকে   নিরাপদ  হয়ে যায়। প্রসিদ্ধ মুফাসসির, হাকীমুল উম্মত     হযরত   আল্লামা   মুফতী   আহমদ   ইয়ার খাঁন       رَحْمَۃُ        اللّٰہِ      تَعَالٰی       عَلَیْہِ      এর      বর্ণনা অনুসারে;“জুমার দিন হজ্ব হলে সেটার সাওয়াব সত্তরটি  হজ্জের  সাওয়াবের   সমপরিমাণ    হবে।  জুমার    দিনের    একেকটি   সৎকাজের   সাওয়াব সত্তরগুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। (যেহেতু জুমার দিনের মর্যাদা অনেক বেশি, তাই) জুমার দিনে গুনাহের শাস্তিও   সত্তর গুণ   পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবে। (মীরআত, ২য় খন্ড, ৩২৩, ৩২৫, ৩২৬ পৃষ্ঠা) 

মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৭

নামাযের প্রায় ৯৬টি সুন্নাত

তাকবীরে তাহরীমার সুন্নাত সমূহ


(১) তাকবীরে তাহরীমার জন্য হাত উঠানো,
(২) এ  সময়  হাতের  আঙ্গুলগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় রাখা। (অর্থাৎ না একেবারে মিলিয়ে রাখবেন, না ফাক   রাখবেন)   
(৩)  উভয়   হাতের   তালু  ও আঙ্গুলগুলোর   পেট   কিবলামূখী   রাখা।   
(৪)  তাকবীরের সময় মাথা না ঝুঁকানো,
(৫) তাকবীর শুরু করার পূর্বেই উভয় হাতকে কান পর্যন্ত উঠিয়ে নেয়া,
(৬)  কুনূতের তাকবীর ও 
(৭) দুই  ঈদের তাকবীর  গুলোতেও   এগুলো   সুন্নাত।  (দুররে  মুখতার, রদ্দুল মুহতার,  ২য় খন্ড,    ২০৮ পৃষ্ঠা) ইমামের উচ্চস্বরে اَللهُ اَكْبَرُ বলা,
(৯) سَمِـعَ  اللهُ لِمَنْ حَمِدَه এবং 
(১০) সালাম বলা  (প্রয়োজনের অতিরিক্ত আওয়াজকে উঁচু করা মাকরূহ)  (রদ্দুল মুহতার, ২য় খন্ড,  ২০৮ পৃষ্ঠা)
(১১) তাকবীরের পরপরই হাত   বেঁধে  ফেলা  সুন্নাত। (অনেকেই তাকবীরে উলার  পর  হাত ঝুলিয়ে   দেয় অথবা কনুই  ঝুলিয়ে দেয় অথবা কনুই  দু’টি পিছনের   দিকে একবার ঝাঁকি  দিয়ে  তারপর হাত বাঁধে।  তাদের এ কাজ   সুন্নাতের  পরিপন্থী) ।   (দুররে মুখতার, রদ্দুল মুহতার, ২য় খন্ড, ২২৯ পৃষ্ঠা) 

রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০১৭

প্রিয় নবীর صَلَّی اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ৪০ টি সহীহ হাদীস

প্রথম হাদিসঃ প্রতিটি কাজ তার নিয়তের উপর নির্ভরশীল

١- عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ يَقُولُ: "إنَّمَا الْأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ، وَإِنَّمَا لِكُلِّ امْرِئٍ مَا نَوَى، فَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ إلَى اللَّهِ وَرَسُولِهِ فَهِجْرَتُهُ إلَى اللَّهِ وَرَسُولِهِ، وَمَنْ كَانَتْ هِجْرَتُهُ لِدُنْيَا يُصِيبُهَا أَوْ امْرَأَةٍ يَنْكِحُهَا فَهِجْرَتُهُ إلَى مَا هَاجَرَ إلَيْهِ" . (متفق عليه)

অনুবাদ: উমার বিন খাত্তাব رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি নবী করীম  صَلَّی اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم কে বলতে শুনেছি - প্রতিটি কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল, আর মানুষ তার নিয়ত অনুযায়ী ফল পাবে এবং যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের দিকে হিযরত করবে তার হিযরত আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের দিকে হিযরত হিসেবেই গণ্য হবে। আর যে ব্যক্তি হিযরত করবে দুনিয়া অর্জন করা অথবা কোন মহিলাকে বিবাহ করার উদ্যেশ্যে, তার হিযরত সে হিসেবেই গণ্য হবে, যার উদ্যশ্যে সে হিযরত করেছে।
[সহীহ   বুখারী,  অনুচ্ছেদ:  কিতাব,   ১/৩০     হা: ৫৪;       সহীহ       মুসলিম,        অনুচ্ছেদ:        ইমারাহ ৩/১৫১৫       হা:        ১৯০৭        সুনানে       তিরমিজি, অনুচ্ছেদ:   ফাযায়েল    ও   জিহাদ       ৪/১৭৯   হা: ১৬৪৭]
       ------------------------------
এই চল্লিশটি হাদিসের এন্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ লিংক
                                             ----------------------------------

দ্বিতীয় হাদিসঃ ইসলামের ভিত্তী পাচঁটি

٢- ‏‏ ‏عَنْ ‏ ‏ابْنِ عُمَرَ ‏ ‏رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ ‏ ‏قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ‏ ‏ﷺ ‏ ‏بُنِيَ الْإِسْلَامُ عَلَى خَمْسٍ شَهَادَةِ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّ ‏مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ وَإِقَامِ الصَّلَاةِ وَإِيتَاءِ الزَّكَاةِ وَالْحَجِّ وَصَوْمِ رَمَضَانَ . (متفق عليه)

অনুবাদ: ইবনে ওমার رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ থেকে বর্ণিত, নবী করীম  صَلَّی اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْہِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এরশাদ করেন- ইসলামের ভিত্তী পাচটি, ১: সাক্ষ্য দেওয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, এবং মুহাম্মাদ ﷺ আল্লাহর রাসুল, ২: নামাজ কায়েম করা, ৩: যাকাত প্রদান করা, ৪: হজ্ব আদায় করা, ৫: রমাজানে রোযা পালন করা।
[সহীহ      বুখারী,   অধ্যায়:     অজু,   ৪/১৬৪১   হা: ৪২৪৩;  সহীহ  মুসলিম,  অধ্যায়:    ঈমান  ১/৪৫ হা: ১৬]
চল্লিশ হাদীস

হজ্বের মাসাইল: পর্ব ২৭- বাচ্চাদের হজ্ব করা বিষয়ে প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: বাচ্চাও কি হজ্ব করতে পারে?

উত্তর: জ্বি, হ্যাঁ! যেমন: হযরত সায়্যিদুনা আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস رَضِیَ اللہُ تَعَالٰی عَنۡہُ বর্ণনা করেছেন; ছরকারে দোআলম, নূরে মুজাস্‌সম, নবীয়ে আকরাম, হুযুর صَلَّى اللہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم রূওহা নামক স্থানে একটি কাফিলার সাথে সাক্ষাত হলে তিনি صَلَّى اللہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم জিজ্ঞাসা করলেন: এরা কারা? তার আরজ করলেন; আমরা মুসলমান, অতঃপর তারা জিজ্ঞাসা করল যে; আপনি কে? তিনি صَلَّى اللہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইশরাদ করলেন: আল্লাহ তাআলার রাসুল। তাদের মধ্য থেকে একজন মহিলা বাচ্চাকে উপরে উঠিয়ে জিজ্ঞাসা করল: কি এরও (বাচ্চারও) হজ্ব হয়ে যাবে? ইরশাদ করলেন: হ্যাঁ! এবং তোমাকেও এর সাওয়াব দেয়া হবে। (মুসলীম, ৬৯৭ পৃষ্ঠা, হাদীস: ১৩৩৬) প্রসিদ্ধ মুফাস্‌সির হাকিমুল উম্মত হযরত মুফতি আহমদ ইয়ার খান رَحۡمَۃُ اللہِ تَعَالٰی عَلَیْہِ বলেছেন: অর্থাৎ বাচ্চাকেও হজ্ব করার সাওয়াব দেওয়া হবে এবং তোমাকেও হজ্ব করানোর সাওয়াব দেয়া হবে। আরও বলেছেন: এই হাদীসে পাক থেকে বুঝা গেল যে, বাচ্চাদের নেকী দেয়া হবে (বাচ্চাও নেকী পাবে) বাচ্চার বাবা-মাকেও নেকী দেয়া হবে। অতএব তাদেরকে নামায, রোজার নিয়মিত আদায়কারী বানান। (মিরাত, ৪র্থ খন্ড, ৮৮ পৃষ্ঠা)
বাচ্চাদের হজ্ব

হজ্বের মাসাইল: পর্ব ২৬- হজ্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্নোত্তর-২

ইহরাম পরিহিত অবস্থায় টিস্যু পেপারের ব্যবহার


প্রশ্ন: টিস্যু পেপার দিয়ে মুখের ঘাম অথবা ওযুর পানি কিংবা সর্দিতে নাক পরিষ্কার করতে পারবে কিনা?

উত্তর: পরিষ্কার করতে পারবে না।

প্রশ্ন: মুখের মধ্যে কাপড় অথবা টিস্যু পেপারের মুখোশ লাগানো কেমন?

উত্তর: নাজায়িয ও গুনাহ। শর্ত পাওয়া অবস্থায় কাফ্‌ফারাও আবশ্যক হবে।

হজ্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্নোত্তর-২

প্রশ্ন: মুহরিম সুগন্ধিযুক্ত টিস্যু পেপার ব্যবহার করে নিল, তাহলে?

উত্তর: সুগন্ধিমুক্ত টিস্যু পেপারে যদি সুগন্ধির যথাযথ প্রভাব থাকে অর্থাৎ সেই পেপার সুগন্ধি দ্বারা স্যাত স্যাতে হয়ে যায়। তাহলে সেই ভিজাটা শরীরের উপর লাগাবস্থায় যেই হুকুম সুগন্ধির হয়ে থাকে, সেই হুকুম তারও হবে অর্থাৎ যদি অল্প (অর্থাৎ কম হয় এবং সম্পূর্ণ অঙ্গ প্রতঙ্গে না লাগে তাহলে সদকা করতে হবে, তা নাহলে যদি অধিক হয় অথবা সম্পূর্ণ অঙ্গে লেগে যায়, তাহলে ‘দম’ ওয়াজিব হবে। আর যদি প্রভাব না থাকে বরং শুধু সুগন্ধ আসে তবে যদি এটার মাধ্যমে চেহারা ইত্যাদি পরিষ্কার করল এবং চেহারা অথবা হাতে সুগন্ধির প্রভাব এসে যায়। তাহলে কোন কাফ্‌ফারা দিতে হবে না। এ জন্য যে এতে সুগন্ধির আসল প্রভাব পাওয়া যায়নি এবং টিস্যু পেপার ব্যবহারের মূল উদ্দেশ্য সুগন্ধি থেকে উপকার নেয়া নয়। (ইহরাম আওর খুশবুদার সাবুন, ৩১ পৃষ্ঠা) যদি কেউ এমন রুমে প্রবেশ করল, যাকে সুগন্ধ ধোঁয়া দেয়া হল এবং তার কাপড়ে সুগন্ধ লেগে গেল, তবে কোন কাফ্‌ফারা দিতে হবে না, কেননা সে সুগন্ধির প্রভাব থেকে উপকার গ্রহণ করেনি। (আলমগিরী, ১ম খন্ড, ২৪১ পৃষ্ঠা)

হজ্বের মাসাইল: পর্ব ২৫- হজ্বের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রশ্নোত্তর

ইজতিবা ও রমল প্রসঙ্গে প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: যদি সাঈ এর পূর্বে কৃত তাওয়াফের প্রথম চক্করে রমল করা ভুলে যায় তখন কি করতে হবে?
উত্তর: রমল শুধু প্রথম তিন চক্করেই সুন্নাত। সাত চক্করেই (রমল) করা মাকরূহ। তাই যদি প্রথমটিতে করা না হয়, তাহলে দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয়তে করে নিবেন, আর যদি প্রথম দুই চক্করে করা না হয়, তখন শুধু তৃতীয়টিতে করে নিবেন এবং যদি প্রথম তিনটিতে না করা হয়, তখন অবশিষ্ট চার চক্করেও করতে পারবেন না। (দুরের মুখতার ও রদ্দুল মুহতার, ৩য় খন্ড, ৫৮৩ পৃষ্ঠা)

প্রশ্ন: যে তাওয়াফে ইজতিবা ও রমল করার কথা ছিল তাতে করল না, তখন তার কাফ্‌ফারা কি হবে?
উত্তর: কোন কাফ্‌ফারা নেই। অবশ্য একটি মহা সুন্নাত (আদায়) থেকে আপনি বঞ্চিত হলেন।

প্রশ্ন: যদি কেউ সাত চক্করেই রমল করে নেয় তবে?
উত্তর: মাকরূহে তানযিহী। (রদ্দুল মুহতার, ৩য় খন্ড, ৫৮৪ পৃষ্ঠা) কিন্তু কোন জরিমানা ইত্যাদি নেই।

পোস্ট শ্রেণি

অযু-গোসল-পবিত্রতা (12) আপডেট চলমান (25) আমাদের কথা ও অন্যান্য বিষয়াবলী (6) আমাদের প্রিয় নবী ﷺ (5) আরবি মাস ও ফযীলত (11) ইসলামী ইতিহাস ও শিক্ষনীয় ঘটনা (6) ইসলামী জীবন ও সুন্দর চরিত্র (4) ঈদ-কাযা-জানাযা-তারাবী-নফল ও অন্যান্য নামায (5) উত্তম আমল ও সাওয়াবের কাজ (4) কুরআন-তাফসীর ও হাদিস (16) কুরবানী (6) চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য কথন (14) জিকির-দোআ-দুরূদ ও ফযীলত (8) নবী-সাহাবী ও আওলিয়াদের জীবনী (8) নামায (17) পর্দা ও লজ্জাশীলতা (16) ফয়যানে জুমা (3) বদ আমল ও গুনাহের কাজ (3) মওত-কবর-হাশর ও আযাব (12) মাসআলা-মাসাইল ও প্রশ্নোত্তর (15) মাসাইল (21) যাকাত-ফিতরা ও সদক্বাহ'র বিধান (1) রোযা/রমযানের বিধান ও ফযীলত (9) সুন্নাত ও আদব/ মাদানী ফুল (41) হজ্ব-ওমরাহ ও যিয়ারতে মদিনা (27)

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন