প্রথমে দু’টি হাদীস শরীফ লক্ষ্য করুন:
১। মিস্ওয়াক করে দুই রাকাত নামায আদায় করা মিস্ওয়াক ছাড়া ৭০রাকাতের চেয়ে উত্তম। (আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, ১ম খন্ড, ১০২ পৃষ্ঠা, হাদীস- ১৮)।
২। মিস্ওয়াকের ব্যবহার নিজের জন্য আবশ্যক করে নাও কেননা, তাতে মুখের পরিচ্ছন্নতা এবং আল্লাহ্ তাআলার সন্তুষ্টির মাধ্যম রয়েছে। (মুসনাদে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল, ২য় খন্ড, ৪৩৮ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৫৮৬৯)।
৩। দা’ওয়াতে ইসলামীর প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মদীনা থেকে প্রকাশিত উর্দূ কিতাব “বাহারে শরীয়াত” প্রথম খন্ডের ২৮৮ পৃষ্ঠায় সদরুশ শরীয়া, বদরুত তরীকা, হযরত আল্লামা মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ আমজাদ আলী আযমী رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِ লিখেন: মাশায়েখে কেরাম বলেন: “যে ব্যক্তি মিস্ওয়াকে অভ্যস্থ হয়, মৃত্যুর সময় তার কলেমা পড়া নসীব হয় এবং যে আফিম (এক প্রকার নেশার বস্তু) খায়, মৃত্যুর সময় তার কলেমা নসীব হবে না।”
২। মিস্ওয়াকের ব্যবহার নিজের জন্য আবশ্যক করে নাও কেননা, তাতে মুখের পরিচ্ছন্নতা এবং আল্লাহ্ তাআলার সন্তুষ্টির মাধ্যম রয়েছে। (মুসনাদে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল, ২য় খন্ড, ৪৩৮ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৫৮৬৯)।
৩। দা’ওয়াতে ইসলামীর প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মদীনা থেকে প্রকাশিত উর্দূ কিতাব “বাহারে শরীয়াত” প্রথম খন্ডের ২৮৮ পৃষ্ঠায় সদরুশ শরীয়া, বদরুত তরীকা, হযরত আল্লামা মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ আমজাদ আলী আযমী رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِ লিখেন: মাশায়েখে কেরাম বলেন: “যে ব্যক্তি মিস্ওয়াকে অভ্যস্থ হয়, মৃত্যুর সময় তার কলেমা পড়া নসীব হয় এবং যে আফিম (এক প্রকার নেশার বস্তু) খায়, মৃত্যুর সময় তার কলেমা নসীব হবে না।”