স্মরণ রাখা জরুরী এমন ৫৫ টি পরিভাষা
হাজী সাহেবগণ নিম্নের পরিভাষাগুলো এবং স্থানের নাম সমূহ ইত্যাদি স্মৃতি পটে মুখস্থ করে নিন। এভাবে পরবর্তীতে সামনে পড়ার সময় اِنۡ شَآءَ اللہ عَزَّوَجَلّ আপনার খুব সহজে বুঝে আসবে।
﴾১﴿ আশহুরে হজ্ব:- হজ্বের মাস সমূহ অর্থাৎ শাওয়ালুল মুকাররম ও যুলকা’দাহ (উভয়টি পূর্ণ মাস) এবং জুলহিজ্জার প্রথম দশদিন।
﴾২﴿ ইহরাম:- যখন হজ্ব কিংবা ওমরাহ অথবা একসঙ্গে উভয়ের নিয়্যত করে ‘তালবিয়াহ’ পাঠ করা হয়, তখন কিছু হালাল বস্তুও হারাম হয়ে যায়, ইহাকে ইহরাম বলা হয়। আর রূপকভাবে ঐ সেলাইবিহীন চাদর সমূহকেও ইহরাম বলা হয়, যেগুলো ইহরামকারী ব্যবহার করে থাকে।
﴾৩﴿ তালবিয়াহ:- অর্থাৎ لَبَّیْکَ اللّٰھُمَّ لَبَّیْک ....... শেষ পর্যন্ত পড়া।
﴾৪﴿ ইজতিবা:- ইহরামের উপরের চাদরকে ডান বগলের নিচ দিয়ে এমন ভাবে বের করে বাম কাঁধের উপর রাখবেন, যেন ডান কাঁধ খোলা (উন্মুক্ত) থাকে।
﴾৫﴿ রমল:- বুক ফুলিয়ে সদর্পে কাঁধদ্বয়কে হেলিয়ে দুলিয়ে ছোট্ট ছোট্ট করে পা ফেলে কিছুটা দ্রুতগতিতে চলা।
﴾৬﴿ তাওয়াফ:- খানায়ে কা’বার চারপাশে সাতবার প্রদক্ষিণ করা। এক চক্করকে “শওত” বলা হয়। আর তার বহুবচন হয় “আশ্ওয়াত”।
﴾৭﴿ মাতাফ:- যে স্থানে তাওয়াফ করা হয়।
﴾৮﴿ তাওয়াফে কুদুম:- মক্কা শরীফে প্রবেশ করেই প্রথম যে তাওয়াফ করা হয়। ইহা ‘ইফরাদ’ কিংবা ক্বিরান হজ্বকারীদের জন্য সুন্নাতে মুয়াক্কাদা।
﴾৯﴿ তাওয়াফে জিয়ারত:- এটাকে তাওয়াফে ইফাদাহও বলা হয়, আর তা হজ্বের একটি রোকন। এটা আদায়ের সময় হল ১০ই জিলহিজ্জার সুবহে সাদিক থেকে ১২ ই জিলহজ্জের সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত। তবে এটা ১০ ই জিলহজ্জ পালন করে নেওয়া উত্তম।
﴾১০ ﴿ তাওয়াফে বিদা:- এটাকে ‘তাওয়াফে রুখছত’ এবং ‘তাওয়াফে ছদর’ও বলা হয়। হজ্ব শেষে মক্কা শরীফ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তা আদায় করতে হয়, আর তা বিশ্বের সকল বহিরাগত (মীকাতের বাইরের) হাজ্বীদের জন্য ওয়াজিব।
﴾১১﴿ তাওয়াফে ওমরাহ:- এটা ওমরাহকারীদের উপর ফরজ।
﴾১২﴿ ইস্তিলাম:- হাজরে আসওয়াদকে চুমু দেয়া কিংবা হাত অথবা লাকড়ী দ্বারা স্পর্শ করে হাত কিংবা লাকড়ীকে চুমু দেয়া। অথবা হাত দ্বারা তার দিকে ইঙ্গিত করে হাতকে চুমু দেয়া।
﴾১৩﴿ সাঈ:- সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী সাতবার প্রদক্ষিণ করা। (সাফা থেকে মারওয়া পর্যন্ত পৌঁছলে এক চক্কর হয় আর এভাবে মারওয়ায় গিয়ে সাত চক্কর পূর্ণ হবে)
﴾১৪﴿ রমী:- জামরাত (অর্থাৎ শয়তান সমূহের) উপর কংকর নিক্ষেপ করা।
﴾১৫﴿ হলক:- ইহরাম থেকে বেরিয়ে আসার জন্য হেরম শরীফের সীমানার মধ্যে পূর্ণ মাথা মুন্ডন করা।
﴾১৬﴿ ক্বসর:- মাথার এক চতুর্থাংশের চুলগুলো প্রত্যেক চুল কমপক্ষে নিজ আঙ্গুলের এক দাগ বরাবর কর্তন করিয়ে নেয়া।
﴾১৭﴿ মসজিদুল হারাম:- মক্কায়ে মুকাররমার ঐ মসজিদ যাতে কা’বা শরীফ অবস্থিত।
﴾১৮﴿ বাবুস সালাম:- মসজিদুল হারামের ঐ দরজা মোবারক, যা দিয়ে প্রথম বার প্রবেশ করা উত্তম এবং তা পূর্ব দিকেই অবস্থিত। (বর্তমানে এটা সাধারণত বন্ধ থাকে)
﴾১৯﴿ কা’বা:- ইহাকে বাইতুল্লাহও বলা হয়, অর্থাৎ আল্লাহর ঘর। ইহা পূর্ণ পৃথিবীর মধ্যভাগে অবস্থিত, আর সমগ্র পৃথিবীর লোক ইহার দিকেই মুখ করে নামায আদায় করে থাকে। আর আশিক মুসলমানগণ এর তাওয়াফ করে থাকেন।
কা’বা শরীফের চার কোণের নাম
﴾২০﴿ রুকনে আসওয়াদ:- ইহা দক্ষিণ-পূর্ব কোণে অবস্থিত। আর তাতেই জান্নাতি পাথর ‘হাজরে আসওয়াদ’ স্থাপিত রয়েছে।
﴾২১﴿ রুকনে ইরাকী:- ইহা ইরাকের দিকে উত্তর-পূর্ব কোণে অবস্থিত।
﴾২২﴿ রুকনে শামী:- ইহা শাম (সিরিয়া) রাজ্যের দিকে উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত।
﴾২৩﴿ রুকনে ইয়ামানী:- ইহা ইয়েমেনের দিকে পূর্ব কোণায় অবস্থিত।
﴾২৪﴿ বাবুল কা’বা:- রুকনে আস্ওয়াদ এবং রুকনে ইরাকীর মধ্যবর্তী পূর্ব দেওয়ালের মধ্যে জমি থেকে অনেক উঁচুতে স্বর্ণের দরজা।
﴾২৫﴿ মুলতাজাম:- রুকনে আসওয়াদ ও বাবুল কা’বার মধ্যবর্তী দেয়াল।
﴾২৬﴿ মুসতাজার:- রুকনে ইয়ামানী ও রুকনে শামীর মধ্যভাগে অবস্থিত পশ্চিম দেয়ালের ঐ অংশ, যা মুলতাজামের বিপরীতে অর্থাৎ সোজা পিছনে অবস্থিত।
﴾২৭﴿ মুছতাজাব:- রুকনে ইয়ামানী ও রুকনে আসওয়াদের মধ্যবর্তী দক্ষিণের দেয়াল। এখানে ৭০ (সত্তর) হাজার ফিরিশতা দোআর উপর আমিন বলার জন্য নির্ধারিত রয়েছে। এজন্যেই সায়্যিদী আ’লা হযরত মাওলানা শাহ আহমদ রযা খান رَحۡمَۃُ اللہِ تَعَالٰی عَلَیْہِ এই স্থানের নাম ‘মুছতাজাব’রেখেছেন (অর্থাৎ দোআ কবুল হওয়ার স্থান)
﴾২৮﴿ হাতীম:- কা’বায়ে মুয়াজ্জামাহর উত্তর দেয়ালের পাশে অর্ধ গোলাকারের আকৃতিতে বাউন্ডারীর ভিতরের অংশটিকে হাতীম বলা হয়। ইহা কা’বা শরীফেরই অংশ। তাতে প্রবেশ করা মানে কা’বাতুল্লাহ শরীফে প্রবেশ করা।
﴾২৯﴿ মিজাবে রহমত:- স্বর্ণের নালা। ইহা রুকনে ইরাকী ও রুকনে শামীর উত্তর দেয়ালের ছাদে প্রতিস্থাপিত রয়েছে। ইহা দ্বারা বৃষ্টির পানি ‘হাতিমে’ ঝড়ে পড়ে।
﴾৩০﴿ মকামে ইবরাহীম:-কা’বা শরীফের দরজার সামনে একটি গম্বুজ আছে। যার মধ্যে ঐ জান্নাতী পাথর রয়েছে, যার উপর দাঁড়িয়ে হযরত সায়্যিদুনা ইবরাহীম খলিলুল্লাহ عَلٰی نَبِیِّنَا وَعَلَیۡہِ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَام কাবা শরীফের নির্মাণ কাজ সম্পাদন করেছিলেন। আর ইহা হযরত সায়্যিদুনা ইবরাহীম খলিলুল্লাহ عَلٰی نَبِیِّنَا وَعَلَیۡہِ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَام ‘রই জীবন্ত মুজিযা। এখনও ঐ বরকতময় পাথরের উপর তাঁর عَلٰی نَبِیِّنَا وَعَلَیۡہِ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَام কদমাইন শরীফাইনের (পা দ্বয়ের) নকশা বিদ্যমান রয়েছে।
﴾৩১ ﴿ বী'রে যমযম (যমযম কূপ):- মক্কা শরীফের ঐ পবিত্র কুপ, যা হযরত সায়্যিদুনা ইসমাঈল জবিহুল্লাহ عَلٰی نَبِیِّنَا وَعَلَیۡہِ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَام এর শিশু বয়সে তাঁর বরকতময় কদমের আঘাতে জারি হয়েছিল। (তফসীরে নঈমী, ১ম খন্ড, ৬৯৪ পৃষ্ঠা) এর পানি দেখা, পান করা, এবং শরীরে লাগানো সাওয়াব ও রোগের জন্য শিফা স্বরূপ, আর এই বরকতময় কুপ মকামে ইবরাহীম عَلٰی نَبِیِّنَا وَعَلَیۡہِ الصَّلٰوۃُ وَالسَّلَام এর ঠিক দক্ষিণে অবস্থিত। (বর্তমানে এই কুপের জিয়ারত হওয়াটা অসম্ভব ব্যাপার)
﴾৩২﴿ বাবুস্ সাফা:- মসজিদুল হারামের দক্ষিণের দরজা সমুহের একটি দরজার নাম। যার কাছাকাছি কূহে সাফা বা সাফা পাহাড় অবস্থিত।
﴾৩৩﴿ কূহে ছাফা:- কা’বা শরীফের দক্ষিণে অবস্থিত।
﴾৩৪﴿ কূহে মারওয়াহ:- ইহা কূহে সাফার সামনে অবস্থিত।
﴾৩৫﴿ মীলাইনে আখদ্বারাইন:- অর্থাৎ দুই সবুজ নিশানা বা চিহ্ন। সাফা থেকে মারওয়ার দিকে কিছু দূর যাওয়ার পর অল্প অল্প ব্যবধানে উভয় পাশের দেয়ালের উপর ও ছাদে সবুজ লাইট সমূহ লাগানো রয়েছে, আর এই দুটি সবুজ চিহ্নের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈকালীন সময়ে পুরুষদেরকে দৌঁড়াতে হয়।
﴾৩৬﴿ মাস্আ:- মীলাইনে আখদ্বারাইনের মধ্যবর্তী স্থান, যাতে সাঈকালীন পুরুষদেরকে দৌঁড়ানো সুন্নাত।
﴾৩৭﴿ মীকাত:- ঐ স্থানকে বলা হয়, মক্কা শরীফের উদ্দেশ্যে যাওয়া বহিরাগত (অর্থাৎ মীকাতের বাইরের) লোকদের ইহরাম ব্যতীত যা অতিক্রম করা জায়েয নেই। চাই সে ব্যবসা কিংবা অন্য কোন উদ্দেশ্যে যাকনা কেন, এমনকি মক্কা শরীফের স্থায়ী অধিবাসীরা যদি মীকাতের সীমানা থেকে বাইরে (যেমন তায়েফ কিংবা মদিনা শরীফ) যায়, তখন তাদের জন্যও ইহরাম ব্যতীত মক্কা শরীফে প্রবেশ করা না জায়েয।
মীকাত ৫টি
﴾৩৮﴿ জুল হুলায়ফাহ:- মদিনা শরীফ থেকে মক্কায়ে শরীফের দিকে ১০ কিলোমিটারের কাছাকাছিতে ইহা অবস্থিত। যা মদিনা শরীফের দিক দিয়ে আগত হাজীদের জন্য মীকাত। বর্তমানে ঐ স্থানের নাম ‘আবইয়ারে আলী’ کَرَّمَ اللہُ تَعَالٰی وَجۡہَہُ الۡکَرِیۡم।
﴾৩৯﴿ যা-তি ইর্ক:-ইরাকের দিক থেকে আগত হাজীদের জন্য এটাই মীকাত।
﴾৪০﴿ ইয়ালাম্লাম:- পাকিশতান, বাংলাদেশ ও হিন্দুস্তানীদের মীকাত।
﴾৪১﴿ জুহফাহ:- শাম রাজ্যের (সিরিয়ার) দিক থেকে আগত হাজীদের মীকাত।
﴾৪২﴿ করনুল মানাযিল:- নজদ (বর্তমান রিয়াদ) এর দিক থেকে আগতদের জন্য মীকাত। এই স্থানটি তায়েফের কাছাকাছি।
﴾৪৩﴿ হারাম:- মক্কা শরীফের চতুর্পাশের অনেক মাইল পর্যন্ত এর সীমানা। আর এই ভূমিকে সম্মান ও পবিত্রতার কারণে ‘হারাম’ বলা হয়। প্রত্যেক দিক দিয়ে তার সীমানায় চিহ্ন দেয়া রয়েছে। হারামের জঙ্গলের পশু শিকার করা ও তরতাজা ঘাস ও গাছ কাটা হাজী ও গাইরে হাজী সর্ব সাধারণের জন্য হারাম। আর যে ব্যক্তি হারাম সীমানায় বসবাস করে, তাকে ‘হারমী’ কিংবা ‘আহলে হারাম’ বলে।
﴾৪৪﴿ হিল:- হারাম সীমানার বাইরের মীকাত পর্যন্ত ভুমিকে ‘হিল’ বলা হয়। এখানে ঐ সকল বস্তু হালাল হয় যা হারামের কারণে হারামের সীমানায় হারাম ছিল, আর যে ব্যক্তি হিল ভূমিতে বসবাস করেন, তাকে হিল্লী বলা হয়।
﴾৪৫﴿ আ’ফাকী:- ঐ ব্যক্তি, যে মীকাতের সীমানার বাইরে অবস্থান করে।
﴾৪৬﴿ তান্য়ীম:- ঐ স্থান, যেখান থেকে মক্কা শরীফে অবস্থান কালীন সময়ে ওমরার জন্য ইহরাম বাঁধতে হয়। আর ইহা মসজিদুল হারাম থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে মদিনা শরীফের দিকেই অবস্থিত। বর্তমানে এখানে একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে যার নাম মসজিদে আয়েশা। লোকেরা এই স্থানকে ‘ছোট ওমরা’ বলে থাকে।
﴾৪৭﴿ জিয়রানাহ:- হারামের সীমানার বাইরে মক্কা শরীফ থেকে প্রায় ছাব্বিশ কিলোমিটার দূরে তায়িফের পথে অবস্থিত। এখান থেকেও মক্কা শরীফে অবস্থান কালীন সময়ে ওমরার জন্য ইহরাম বাঁধা যায়। এই স্থানকে সাধারণ মানুষেরা ‘বড় ওমরা’ বলে থাকে।
﴾৪৮﴿ মীনা:- মসজিদুল হারাম থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে ঐ উপত্যকা যেখানে হাজীরা হজ্বের দিনগুলোতে অবস্থান করে, আর মীনা হারামের অন্তর্ভূক্ত।
﴾৪৯﴿ জমরাত:- মীনাতে ঐ তিনস্থান যেখানে কংকর সমুহ নিক্ষেপ করা হয়। প্রথমটির নাম জমরাতুল উখারা কিংবা জমরাতুল আকাবা বলে। ইহাকে বড় শয়তান ও বলা হয়। আর দ্বিতীয়টিকে জমরাতুল ওসতা (মধ্যম শয়তান) আর তৃতীয়টিকে জমরাতুল উলা (ছোট শয়তান) বলা হয়।
﴾৫০﴿ আরাফাত:- মীনা থেকে প্রায় এগার কিলোমিটার দুরে অবস্থিত ঐ ময়দান, সেখানে ৯ ই জুলহিজ্জা সকল হাজী সাহেবান একত্রিত হয়। আর ময়দানে আরাফাত শরীফ হারামভুক্ত স্থান নয়।
﴾৫১﴿ জবলে রহমত:- আরাফাত শরীফের ঐ পবিত্র পাহাড়, যার নিকটে অবস্থান করা উত্তম।
﴾৫২﴿ মুজদালিফা:- মীনা থেকে আরাফাতের দিকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে একটি ময়দান, যেখানে আরাফাত হতে ফিরার সময় রাত্রি যাপন করা সুন্নাতে মুআক্কাদা, আর সুবহে সাদিক ও সূর্য উদিত হওয়ার সময়ের মাঝামাঝি সময়ে কমপক্ষে এক মুহুর্ত সময়ের জন্য অবস্থান করা ওয়াজিব।
﴾৫৩﴿ মুহাচ্ছির:- মুজদালিফার সাথে মিলিত ময়দান। এখানেই ‘আযহাবে ফীলের’উপর আযাব নাযিল হয়েছিল। তাই এ পথ অতিক্রম করার সময় দ্রুত পথ চলা এবং আযাব থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা উচিত।
﴾৫৪﴿ বতনে উরানা:- আরাফাতের অতি নিকটে একটি জঙ্গল, যেখানে হাজীদের অবস্থান করা সঠিক নয়।
﴾৫৫﴿ মাদ্আ:- মসজিদে হারাম ও মক্কা শরীফের কবরস্থান ‘জান্নাতুল মুয়াল্লার’ মধ্যবর্তী স্থান, যেখানে দোয়া করা মুসতাহাব।
বড়ে দরবার মে পৌঁহছায়া মুঝকো মেরী কিছমত নে
মে সদকে যাঁও কিয়া কেহনা মেরে আচ্ছে মুকাদ্দার কা। (সামানে বখশিশ)
♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
লিখাটি আমিরে আহলে সুন্নাত হযরত মাওলানা ইলয়াস আত্তার কাদেরী রযভী কর্তৃক লিখিত হজ্ব ও ওমরা সম্পর্কিত “রফিকুল হারামাঈন” (হজ্ব ও ওমরার পদ্ধতি ও দোআ সমূহ) এর ৪৭-৫২ পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত। রফিকুল হারামাঈন হজ্ব ও ওমরা বিষয়ে এক পূর্ণাঙ্গ এনসাইক্লোপিডিয়া ও মাসআলার কিতাব। কিতাবটির এন্ড্রয়েড অ্যাপ ও পিডিএফ বই ইন্সটল ও ডাউনলোড করুন।
আমাদের এই প্রয়াসকে এগিয়ে নিতে অবশ্যই পাশে থাকবেন, নিচের শেয়ার বাটনগুলো থেকে অন্তত একটি সোস্যাল সাইটে শেয়ার করুন। কপি করে রিপোস্ট করুন হোয়াটসেপ বা ফেসবুকে। কমেন্ট করে জানান অভিমত। আশা করি আবার আসবেন আমাদের এই সাইটে। ভাল থাকুন সুস্থ্য থাকুন।
দাওয়াতে ইসলামীর সকল বাংলা ইসলামীক বইয়ের পিডিএফ লিংক এক সাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন
হজ্ব বিষয়ে আরো পড়ুন পর্ব-১, পর্ব- ২, পর্ব- ৩, পর্ব- ৪, পর্ব- ৫, পর্ব- ৭, পর্ব- ৮, পর্ব- ৯, পর্ব- ১০, পর্ব- ১১, পর্ব- ১২, পর্ব- ১৩, পর্ব- ১৪, পর্ব- ১৫, পর্ব- ১৬, পর্ব- ১৭, পর্ব- ১৮, পর্ব- ১৯, পর্ব- ২০, পর্ব- ২১, পর্ব- ২২, পর্ব- ২৩, পর্ব- ২৪, পর্ব- ২৫, পর্ব- ২৬, পর্ব- ২৭
মাদানী চ্যানেল দেখতে থাকুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks for supporting.