আপডেট
সম্পূর্ণ বিজ্ঞাপণমুক্ত সাইট। শিখুন-জানুন বিরক্তিছাড়া।
বাংলা ভাষায় অলাভজনক বৃহত্তম ইসলামিক ওয়েবসাইট বানানোর প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছে ইসলামী জীবন টিম। আসছে মোবাইল অ্যাপলিকেশন... সাইট www.islamijibon.net

সোমবার, ১১ মে, ২০২০

সূরা আল নাস (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

قُلْ          اَعُوْذُ   بِرَبِّ   النَّاسِۙ(۱)
114:1   আপনি  বলুন,  ‘আমি   তারই  আশ্রয়ে  এসেছি, যিনি সকল মানুষের রব, 

مَلِكِ  النَّاسِۙ(۲)
114:2 সকল মানুষের বাদশাহ্‌, 

اِلٰهِ    النَّاسِۙ(۳)
114:3 সকল লোকের মা’বূদ- 

مِنْ    شَرِّ الْوَسْوَاسِ       ﳔ الْخَنَّاسِﭪ(۴)
114:4   তারই  অনিষ্ট  থেকে, যে  অন্তরে কু-মন্ত্রণা দেয় এবং আত্নগোপন করে, 

সূরা আল ফালাক (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

قُلْ اَعُوْذُ بِرَبِّ  الْفَلَقِۙ(۱)
113:1 আপনি বলুন, ‘আমি তারঁই আশ্রয় নিচ্ছি, যিনি প্রভাতের সৃষ্টিকর্তা। 

مِنْ شَرِّ  مَا  خَلَقَۙ(۲)
113:2 তাঁর সৃষ্টিকুলের অনিষ্ট থেকে, 

وَ مِنْ  شَرِّ   غَاسِقٍ  اِذَا وَقَبَۙ(۳)
113:3  এবং অন্ধকারাচ্ছন্নকারীর অনিষ্ট  থেকে,  যখন   সেটা অস্তমিত হয়, 

وَ مِنْ  شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِی الْعُقَدِۙ(۴)
113:4    এবং    ওই    সব    নারীর    অনিষ্ট    থেকে,    যারা  গ্রন্থিসমূহে ফুঁৎকার দেয়, 

সূরা আল ইখলাস (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

قُلْ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌۚ(۱)
112:1 আপনি বলুন, ‘তিনি আল্লাহ্‌ তিনি এক, 

اَللهُ الصَّمَدُۚ(۲)
112:2 আল্লাহ্‌ পরমুখাপেক্ষী নন; 

لَمۡ  یَلِدۡ ۬ۙ  وَ  لَمۡ  یُوۡلَدۡ ۙ(۴) 
112:3   না   তাঁর    কোন   সন্তান   আছে     এবং   না   তিনি কারো থেকে জন্মগ্রহণ করেছেন, 

وَ لَمْ یَكُنْ لَّهٗ كُفُوًا اَحَدٌ۠(۴) 
112:4 এবং না আছে কেউ তাঁর সমকক্ষ হবার’। 

সূরা আল লাহাব (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

تَبَّتْ     یَدَاۤ  اَبِیْ  لَهَبٍ وَّ   تَبَّؕ(۱)
111:1 ধ্বংস হয়ে যাক আবূ লাহাবের দু’হাত এবং সে ধ্বংস হয়েই গেছে। 

مَاۤ اَغْنٰى  عَنْهُ    مَالُهٗ    وَ    مَا  كَسَبَؕ(۲)
111:2   তার   কোন কাজে  আসে  নি তার  সম্পদ এবং না যা সে উপার্জন করেছে। 

سَیَصْلٰى   نَارًا ذَاتَ لَهَبٍۚۖ(۳)
111:3 এখন ধ্বসে যাচ্ছে লেলিহান আগুনে-সে 

وَّ امْرَاَتُهٗؕ-حَمَّالَةَ الْحَطَبِۚ(۴)
111:4      এবং      তার      স্ত্রী,      লাকড়ির      বোঝা      মাথায় বহনকারিনী, 

সূরা আল নাসর (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

اِذَا جَآءَ نَصْرُ  اللّٰهِ وَ الْفَتْحُۙ(۱)
110:1 যখন আল্লাহ্‌র সাহায্য ও বিজয় আসবে, 

وَ رَاَیْتَ النَّاسَ یَدْخُلُوْنَ فِیْ دِیْنِ اللّٰهِ  اَفْوَاجًاۙ(۲)
110:2     এবং     আপনি     লোকদেরকে      দেখবেন     যে,  আল্লাহ্‌র দ্বীনে দলে দলে প্রবেশ করছে; 

فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَ اسْتَغْفِرْهُﳳ-اِنَّهٗ كَانَ تَوَّابًا۠(۳) 
110:3 তখন   আপন রবের  প্রশংসাকারী অবস্থায় তার পবিত্রতা   বর্ণনা   করুন   এবং   তার   থেকে   ক্ষমা   চান।  নিশ্চয় তিনি অত্যন্ত তাওবা কবূলকারী। 

সূরা আল কাফিরূন (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।
قُلْ یٰۤاَیُّهَا الْكٰفِرُوْنَۙ(۱)
109:1 আপনি বলুন, ‘হে কাফিরগণ! 

لَاۤ اَعْبُدُ  مَا تَعْبُدُوْنَۙ(۲)
109:2  আমি  ইবাদত  করি  না   যার   তোমরা  ইবাদত  করো, 

وَ لَاۤ اَنْتُمْ عٰبِدُوْنَ مَاۤ  اَعْبُدُۚ(۳)
109:3  এবং  না  তোমরা  ইবাদত  করো  যাঁর  ইবাদত  আমি করি, 

وَ لَاۤ اَنَا عَابِدٌ مَّا عَبَدْتُّمْۙ(۴)
109:4   এবং  না  আমি  ইবাদত  করবো  যাঁর    ইবাদত  তোমরা করছো। 

সূরা আল কাওছার (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

اِنَّاۤ اَعْطَیْنٰكَ الْكَوْثَرَؕ(۱)
108:1   হে  মাহবূব!  নিশ্চয়   আমি    আপনাকে  অসংখ্য গুণাবলী দান করেছি; 

فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَ انْحَرْؕ(۲)
108:2  সুতরাং   আপনি   আপনার   রবের   জন্য   নামায পড়ুন এবং ক্বোরবানী করুন । 

اِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْاَبْتَرُ۠(۳) 
108:3 নিশ্চয়   যে আপনার শত্রু, সে-ই সকল  কল্যাণ  থেকে বঞ্চিত।

সূরা আল মাঊন (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

اَرَءَیْتَ الَّذِیْ یُكَذِّبُ بِالدِّیْنِؕ(۱)
107:1 আচ্ছা, দেখুন তো! যে দ্বীনকে অস্বীকার করে,

فَذٰلِكَ الَّذِیْ یَدُعُّ الْیَتِیْمَۙ(۲)
107:2   সুতরাং   সে   হচ্ছে   ওই   ব্যক্তি,   যে   এতিমকে  ধাক্কা দেয়। 

وَ  لَا  یَحُضُّ عَلٰى  طَعَامِ الْمِسْكِیْنِؕ(۳)
107:3    এবং    মিসকীনকে    আহার    দেওয়ার      প্রেরণা প্রদান করে না। 
فَوَیْلٌ لِّلْمُصَلِّیْنَۙ(۴)
107:4 সুতরাং ওই নামাযীদের জন্য দুর্ভোগ রয়েছে;

সূরা কুরাইশ (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।
لِاِیْلٰفِ      قُرَیْشٍۙ(۱)
106:1    এ    জন্য    যে,    ক্বোরাঈশকে    আকর্ষণ    প্রদান  করেছেন

اٖلٰفِهِمْ رِحْلَةَ  الشِّتَآءِ وَ الصَّیْفِۚ(۲)
106:2 তাদের শীতকাল ও গ্রীষ্মকাল উভয়ের সফরের মধ্যে আকর্ষণ প্রদান করেছেন। 

فَلْیَعْبُدُوْا رَبَّ هٰذَا الْبَیْتِۙ(۳)
106:3 তাই তাদের উচিত যেন তারা এ ঘরের ইবাদত করে,

সূরা আল ফীল (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

اَلَمْ تَرَ   كَیْفَ   فَعَلَ رَبُّكَ  بِاَصْحٰبِ  الْفِیْلِؕ(۱)
105:1 হে মাহবূব! আপনি কি দেখেন নি আপনার রব ওই হস্তী আরোহী বাহিনীর কি অবস্থা করেছেন? 

اَلَمْ یَجْعَلْ  كَیْدَهُمْ  فِیْ        تَضْلِیْلٍۙ(۲)
105:2    তাদের     চক্রান্তগুলোকে     কি    ধ্বংসের     মধ্যে  নিক্ষেপ করেন নি? 

وَّ اَرْسَلَ عَلَیْهِمْ طَیْرًا  اَبَابِیْلَۙ(۳)
105:3    এবং  তাদের   উপর  পাখির    ঝাঁকসমূহ  প্রেরণ করেছেন; 

تَرْمِیْهِمْ بِحِجَارَةٍ  مِّنْ سِجِّیْلٍ(۴)
105:4        যেগুলো        তাদেরকে        কঙ্কর-পাথর        দিয়ে  মারছিলো।

সূরা আল ফাতিহা (বঙ্গানুবাদ সহ)

بِسۡمِ اللهِ الرَّحۡمٰنِ الرَّحِیۡمِ
আল্লাহ্‌র     নামে     আরম্ভ,     যিনি     পরম      দয়ালু,   করুণাময়।

اَلْحَمْدُ لِله     رَبِّ الْعٰلَمِیْنَۙ(۱)
1:1 সমস্ত  প্রশংসা  আল্লাহর  প্রতি, যিনি  মালিক  সমস্ত  জগদ্বাসীর;

الرَّحْمٰنِ  الرَّحِیْمِۙ(۲)
1:2 পরম দয়ালু, করুণাময়;

مٰلِكِ  یَوْمِ  الدِّیْنِؕ(۳)
1:3 প্রতিদান দিবসের মালিক।

اِیَّاكَ نَعْبُدُ   وَ اِیَّاكَ نَسْتَعِیْنُؕ(۴)
1:4     আমরা     তোমারই    ইবাদত     করি     এবং তোমারই নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি!

রবিবার, ১০ মে, ২০২০

গরম থেকে বেঁচে থাকার মাদানী ফুল

গ্রীষ্মকাল একটি নেয়ামত

اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ عَزَّوَجَلّ! গ্রীষ্মকালও আল্লাহ্ তাআলার পক্ষ থেকে নেয়ামত স্বরূপ আর এর মধ্যে অসংখ্য হিকমত রয়েছে। গরমের তীব্রতা যখন বেড়ে যায়, তখন ধৈর্য ধারণ করা উচিত। ঠান্ডা ও গরমকে মন্দ বলা বড়ই দোষনীয় ব্যাপার। গরমের মৌসুমের ব্যাপারে অভিযোগকারী বস্তুত গরম সৃষ্টিকারীর প্রতি অভিযোগ করছে আর যেন বলছে, দেখো! আল্লাহ্ তাআলা গরমের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছেন!

আগুন দেখে অজ্ঞান হয়ে গেলো! (ঘটনা)

মু’মিন বান্দাকে গরমের তীব্রতা থেকে শিক্ষা গ্রহন করা উচিত। দুনিয়াবী গরমের মাধ্যমে কিয়ামতের দিনের গরমের তীব্রতা এবং জাহান্নামের বিভীষিকাময় আগুনের কথা স্মরণ করা উচিত। আজকে যখন দুনিয়ার সামান্য এই গরম সহ্য করা যাচ্ছে না, তবে কাল কিয়ামতের দিনের বিভীষিকাময় গরম ও আগুনের তাপ কিভাবে সহ্য করতে পারবে!

শনিবার, ৯ মে, ২০২০

মিস্ওয়াকের ২০টি মাদানী ফুল

প্রথমে দু’টি হাদীস শরীফ লক্ষ্য করুন:
১। মিস্ওয়াক করে দুই রাকাত নামায আদায় করা মিস্ওয়াক ছাড়া ৭০রাকাতের চেয়ে উত্তম। (আত-তারগীব ওয়াত তারহীব, ১ম খন্ড, ১০২ পৃষ্ঠা, হাদীস- ১৮)।
২। মিস্ওয়াকের ব্যবহার নিজের জন্য আবশ্যক করে নাও কেননা, তাতে মুখের পরিচ্ছন্নতা এবং আল্লাহ্ তাআলার সন্তুষ্টির মাধ্যম রয়েছে। (মুসনাদে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল, ২য় খন্ড, ৪৩৮ পৃষ্ঠা, হাদীস- ৫৮৬৯)।
৩। দা’ওয়াতে ইসলামীর প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মদীনা থেকে প্রকাশিত উর্দূ কিতাব “বাহারে শরীয়াত” প্রথম খন্ডের ২৮৮ পৃষ্ঠায় সদরুশ শরীয়া, বদরুত তরীকা, হযরত আল্লামা মাওলানা মুফতী মুহাম্মদ আমজাদ আলী আযমী رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِ লিখেন: মাশায়েখে কেরাম বলেন: “যে ব্যক্তি মিস্ওয়াকে অভ্যস্থ হয়, মৃত্যুর সময় তার কলেমা পড়া নসীব হয় এবং যে আফিম (এক প্রকার নেশার বস্তু) খায়, মৃত্যুর সময় তার কলেমা নসীব হবে না।”

ক্ষমা ও মার্জনার ফযীলত


মাদানী আকা  এর ক্ষমা প্রদর্শনের অনুপম দৃষ্টান্ত

হযরত  সায়্যিদুনা  আনাসرَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ  থেকে  বর্ণিত,  তিনি বলেন: একদা আমি নবী করীম, রউফুর রহীম  صَلَّی اللّٰہُ  تَعَالٰی عَلَیْهِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর সাথে কোথাও যাচ্ছিলাম,আর তিনি  صَلَّی اللهُ  تَعَالٰی عَلَیْهِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم   একটি নজরানি চাদর পরিধান করেছিলেন যার আঁচল মোটা অমসৃন ছিল হঠাৎ এক বেদুঈন (অর্থাৎ  আরবের  গ্রাম্য লোক)  তাঁর صَلَّی اللهُ  تَعَالٰی عَلَیْهِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّ  চাদর মোবারক ধরে এমন জোরে টান দিল যার ফলে রাসুলে করীম صَلَّی اللهُ  تَعَالٰی عَلَیْهِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم এর গর্দান মোবারকে চাদরের আঁচলের আঁচড় পড়ে গিয়েছিল সে বেদুঈন বলল: আল্লাহ্ তাআলার যে সম্পদ আপনার নিকট আছে, আপনি আদেশ দিন যাতে তা থেকে কিছু  আমিও  পাই  রহমতে  আলম  صَلَّی اللهُ  تَعَالٰی عَلَیْهِ  وَاٰلِہٖ وَسَلَّم  তার  দিকে ফিরলেন এবং মুচকি হাসলেন অতঃপর তাকে কিছু মাল দেয়ার জন্য আদেশ দিলেন (সহীহ বুখারী, ২য় খন্ড, ৩৫৯ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৩১৪৯)

ফয়যানে লাইলাতুল ক্বদর (পর্ব-২)

এক হাজার শাহজাদা

সূরা ক্বদরের অন্য এক শানে নুযুল হচ্ছে, প্রসিদ্ধ তাবেঈ হযরত সায়্যিদুনা কাবুল আহবার رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, বনী ইস্রাঈলে এক সৎচরিত্রবান বাদশাহ ছিলেন। আল্লাহ ওই যুগের নবী عَلَيْهِ السَّلَام এর প্রতি ওহী প্রেরণ করেন, অমুককে বলো, তার কি ইচ্ছা তা পেশ করতে। যখন তিনি সংবাদ পেলেন, তখন আরয করলেন, হে আমার মালিক! আমার আকাঙ্খা হচ্ছে, আমি আমার সমস্ত সম্পদ, সন্তান ও প্রাণ দিয়ে জিহাদ করবো। আল্লাহ তাআলা তাকে এক হাজার পুত্র সন্তান দান করলেন। সে তার একেকজন শাহজাদাকে তার সম্পদ সহকারে যুদ্ধযাত্রার জন্য প্রস্তুত করলেন। তারপর তাদেরকে আল্লাহ তাআলার রাস্তায় মুজাহিদ বানিয়ে প্রেরণ করতেন। সে এক মাস জিহাদ করতো এবং শহীদ হয়ে যেতো।

পোস্ট শ্রেণি

অযু-গোসল-পবিত্রতা (12) আপডেট চলমান (25) আমাদের কথা ও অন্যান্য বিষয়াবলী (6) আমাদের প্রিয় নবী ﷺ (5) আরবি মাস ও ফযীলত (11) ইসলামী ইতিহাস ও শিক্ষনীয় ঘটনা (6) ইসলামী জীবন ও সুন্দর চরিত্র (4) ঈদ-কাযা-জানাযা-তারাবী-নফল ও অন্যান্য নামায (5) উত্তম আমল ও সাওয়াবের কাজ (4) কুরআন-তাফসীর ও হাদিস (16) কুরবানী (6) চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য কথন (14) জিকির-দোআ-দুরূদ ও ফযীলত (8) নবী-সাহাবী ও আওলিয়াদের জীবনী (8) নামায (17) পর্দা ও লজ্জাশীলতা (16) ফয়যানে জুমা (3) বদ আমল ও গুনাহের কাজ (3) মওত-কবর-হাশর ও আযাব (12) মাসআলা-মাসাইল ও প্রশ্নোত্তর (15) মাসাইল (21) যাকাত-ফিতরা ও সদক্বাহ'র বিধান (1) রোযা/রমযানের বিধান ও ফযীলত (9) সুন্নাত ও আদব/ মাদানী ফুল (41) হজ্ব-ওমরাহ ও যিয়ারতে মদিনা (27)

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন