অযু করে কিবলামুখী হয়ে এভাবে দাঁড়ান যেন উভয় পায়ের পাঞ্জার মধ্যভাগে চার আঙ্গুল দূরত্ব থাকে। এখন উভয় হাতকে কান পর্যন্ত নিয়ে যান যেন বৃদ্ধাঙ্গুল কানের লতি স্পর্শ করে। এ অবস্থায় আঙ্গুলকে বেশি খোলাও রাখবেন না আবার বেশি মিলিয়েও ফেলবেন না বরং স্বাভাবিক অবস্থায় রাখবেন আর হাতের তালু কিবলার দিকে করে রাখবেন এবং দৃষ্টি সিজদার জায়গায় থাকবে। এবার যে নামায আদায় করবেন সেটার নিয়্যত করুন। অর্থাৎ অন্তরে দৃঢ় ইচ্ছা করুন, সাথে সাথে মুখেও উচ্চারণ করুন, কেননা এটা উত্তম। (যেমন- আমি আজকের যোহরের চার রাকাত ফরয নামাযের নিয়্যত করলাম, যদি জামাত সহকারে আদায় করেন তবে এটাও বলুন, এই ইমামের পিছনে) এবার তাকবীরে তাহরীমা অর্থাৎ “أَللهُ اَكْبَرْ” বলতে বলতে হাত নিচে নামিয়ে আনুন এরপর নাভীর নিচে উভয় হাত এভাবে বাঁধুন যেন ডান হাতের তালু বাম হাতের পিঠের উপর এবং ডান হাতের মাঝখানের তিন আঙ্গুল বাম হাতের কব্জির পিঠের উপর আর বৃদ্ধাঙ্গুল ও কনিষ্ঠা আঙ্গুল কব্জির উভয় পার্শ্বে থাকে। এখন এভাবে সানা পড়ুন:
سُبحَانَكَ اللهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالى جَدُّكَ وَلَآ اِلهَ غَيْرُكَ
নামায পড়ার পদ্ধতি |
اَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشَّيْطن الرَّجِيْم
অতঃপর তাসমিয়া পড়ুন:
অনুবাদ: আল্লাহর নামে আরম্ভ, যিনি পরম দয়ালু করুণাময়।
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ