ফলের রাজা (আম)
গ্রীষ্মকালের ফল আম হলো; আল্লাহ্ তাআলার পক্ষ থেকে খুবই প্রিয় নেয়ামত। এর অনেক উপকারিতা রয়েছে।
১। আম নতুন রক্ত তৈরী করে, আম অন্ত্রকে শক্তিশালী করে, পাকস্থলী, কিডনী, মূত্রথলী, হৃদপিন্ডে শক্তি যোগায়।
২। আম খাওয়ার কারণে গ্যাস জনিত (Acidity) রোগের ক্ষেত্রে উপকার সাধিত হয়। তবে কার্বাইড (Carbide) নামক কেমিক্যাল দ্বারা পাকানো আম এ রোগকে আরো বাড়িয়ে দেয়।
৩। যার ঘুম আসে না, সে যদি একটি আম খেয়ে এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করে, اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ তার ঘুম এসে যাবে।
৪। আমের ব্যবহার ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ও হার্টের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
৫। আম খেলে (শরীর) মোটা হয়।
৬। আম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৭। আম খাওয়ার পরে দুধ, কিংবা দুধের লাচ্ছি অথবা অল্প করে জামন খেলে এটির গরম দূর হয়। আর যদি দুধ পান করার দ্বারা পেটে গ্যাস হয়, তবে সামান্য আদা মিক্স করতে হবে।
৮। মিষ্টি ও তাজা আমের শাঁস যদি কোন গর্ভবতীকে নিয়মিত খাওয়ানো হয়, তবে اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ বাচ্চা সুস্থ প্রসব করবে।
৯। দুধ পানকারী মহিলা আম খেলে এর দ্বারা তার স্তনের দুধ বৃদ্ধি পায়।
১০। আম পিপাসা নিবারণ করে।
১১। আম কেটে খাওয়ার পরিবর্তে চুষে খাওয়া উত্তম। ১২। আম খেয়ে দুধের সাথে পানি মিক্স করে পান করলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং শারীরিক দূর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে উপকারী।
১৩। আম সর্বদা ঠান্ডা করে সেবন করা উচিত।
১৪। আম ঠান্ডা করা ছাড়া খেলে শরীরে খোশপাঁচড়া ও চোখের রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
১৫। আম সামান্য পরিমাণে খাবেন।
১৬। বেশি পরিমাণে খেলে যকৃতের দূর্বলতা ও পিপাসার রোগ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে পেট বেড়ে যায়, ঘন ঘন পিপাসা অনুভব হয়।
১৭। আমের শুকনো ৩ গ্রাম বীজকে পিষে পানির সাথে সেবন করলে ডায়রিয়া (Motions) রোগের উপকার হয়।
১৮। যে সমস্ত মহিলার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্ত বের হয়, তবে আমের শুকনো বীজের মূলে গুড়াকৃত পাউডার সকাল-সন্ধ্যা এক চামচ খেলে اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ উপকৃত হবে। রক্তাক্ত অর্শ্বরোগের জন্য এ চিকিৎসা খুবই উপকারী।
১৯। কলমী আম পাকস্থলীর জন্য ভারী ও দেরীতে হজম হয়। (কলমী আমের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে; সরোলী, লেংড়া, চোঁসা ও চন্দহরী ইত্যাদিও এতে অন্তর্ভূক্ত)।
২০। কাঁশীরোগী বা পিত্তরস মেজাজের ব্যক্তি খালি পেটে আম খাওয়া উচিত নয়। কেননা, এর ফলে পাকস্থলীতে সমস্যা দেখা দেয় এবং তার মধ্যে উষ্ণতা অনুভব হয়।
২১। টক আম খেলে গলাও দাঁতের ক্ষতি হয় এবং এর দ্বারা কফ ও রক্তে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
২২। আম প্রশ্রাবের বেগ সৃষ্টি করে।
২৩। আম ও অন্যান্য ফল-ফলাদি পাকানোর জন্য কার্বাইড (Carbide) প্রভৃতি কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়, তাই (আম কিনে আনার পর) কিছুক্ষণ পানিতে ডুবিয়ে রেখে অতঃপর পানি দ্বারা ভালভাবে ধুয়ে ব্যবহার করুন। কার্বাইড এর সামান্য পরিমাণও পেটে যাওয়ার ফলে পাকস্থলী ও অন্ত্রের রোগ ব্যতীত ক্যান্সারের ন্যায় মারাত্মক ব্যাধিও হতে পারে।
২৪। আম ভালভাবে ধুয়ে নিন যেন তার ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়, অন্যথায় তা গলায় ক্ষত সৃষ্টি করে।
২৫। ডায়বেটিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত আম খাওয়া উচিত নয়।
১। আম নতুন রক্ত তৈরী করে, আম অন্ত্রকে শক্তিশালী করে, পাকস্থলী, কিডনী, মূত্রথলী, হৃদপিন্ডে শক্তি যোগায়।
২। আম খাওয়ার কারণে গ্যাস জনিত (Acidity) রোগের ক্ষেত্রে উপকার সাধিত হয়। তবে কার্বাইড (Carbide) নামক কেমিক্যাল দ্বারা পাকানো আম এ রোগকে আরো বাড়িয়ে দেয়।
৩। যার ঘুম আসে না, সে যদি একটি আম খেয়ে এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করে, اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ তার ঘুম এসে যাবে।
৪। আমের ব্যবহার ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ও হার্টের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
৫। আম খেলে (শরীর) মোটা হয়।
৬। আম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৭। আম খাওয়ার পরে দুধ, কিংবা দুধের লাচ্ছি অথবা অল্প করে জামন খেলে এটির গরম দূর হয়। আর যদি দুধ পান করার দ্বারা পেটে গ্যাস হয়, তবে সামান্য আদা মিক্স করতে হবে।
৮। মিষ্টি ও তাজা আমের শাঁস যদি কোন গর্ভবতীকে নিয়মিত খাওয়ানো হয়, তবে اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ বাচ্চা সুস্থ প্রসব করবে।
৯। দুধ পানকারী মহিলা আম খেলে এর দ্বারা তার স্তনের দুধ বৃদ্ধি পায়।
১০। আম পিপাসা নিবারণ করে।
১১। আম কেটে খাওয়ার পরিবর্তে চুষে খাওয়া উত্তম। ১২। আম খেয়ে দুধের সাথে পানি মিক্স করে পান করলে চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং শারীরিক দূর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে উপকারী।
১৩। আম সর্বদা ঠান্ডা করে সেবন করা উচিত।
১৪। আম ঠান্ডা করা ছাড়া খেলে শরীরে খোশপাঁচড়া ও চোখের রোগ সৃষ্টি হতে পারে।
১৫। আম সামান্য পরিমাণে খাবেন।
১৬। বেশি পরিমাণে খেলে যকৃতের দূর্বলতা ও পিপাসার রোগ বৃদ্ধি পায়। যার কারণে পেট বেড়ে যায়, ঘন ঘন পিপাসা অনুভব হয়।
১৭। আমের শুকনো ৩ গ্রাম বীজকে পিষে পানির সাথে সেবন করলে ডায়রিয়া (Motions) রোগের উপকার হয়।
১৮। যে সমস্ত মহিলার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্ত বের হয়, তবে আমের শুকনো বীজের মূলে গুড়াকৃত পাউডার সকাল-সন্ধ্যা এক চামচ খেলে اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ উপকৃত হবে। রক্তাক্ত অর্শ্বরোগের জন্য এ চিকিৎসা খুবই উপকারী।
১৯। কলমী আম পাকস্থলীর জন্য ভারী ও দেরীতে হজম হয়। (কলমী আমের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে; সরোলী, লেংড়া, চোঁসা ও চন্দহরী ইত্যাদিও এতে অন্তর্ভূক্ত)।
২০। কাঁশীরোগী বা পিত্তরস মেজাজের ব্যক্তি খালি পেটে আম খাওয়া উচিত নয়। কেননা, এর ফলে পাকস্থলীতে সমস্যা দেখা দেয় এবং তার মধ্যে উষ্ণতা অনুভব হয়।
২১। টক আম খেলে গলাও দাঁতের ক্ষতি হয় এবং এর দ্বারা কফ ও রক্তে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
২২। আম প্রশ্রাবের বেগ সৃষ্টি করে।
২৩। আম ও অন্যান্য ফল-ফলাদি পাকানোর জন্য কার্বাইড (Carbide) প্রভৃতি কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়, তাই (আম কিনে আনার পর) কিছুক্ষণ পানিতে ডুবিয়ে রেখে অতঃপর পানি দ্বারা ভালভাবে ধুয়ে ব্যবহার করুন। কার্বাইড এর সামান্য পরিমাণও পেটে যাওয়ার ফলে পাকস্থলী ও অন্ত্রের রোগ ব্যতীত ক্যান্সারের ন্যায় মারাত্মক ব্যাধিও হতে পারে।
২৪। আম ভালভাবে ধুয়ে নিন যেন তার ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়, অন্যথায় তা গলায় ক্ষত সৃষ্টি করে।
২৫। ডায়বেটিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত আম খাওয়া উচিত নয়।
--------
লিখাটি আমীরে আহলে সুন্নাত হযরত মাওলানা “মুহাম্মদ ইলয়াস আত্তার” কাদেরী রযভী কর্তৃক লিখিত ২৪ পৃষ্ঠা সম্বলিত "গরম থেকে বেঁচে থাকার মাদানী ফুল" নামক রিসালার ১৬-১৮ নং পৃষ্ঠা হতে সংগৃহীত। অতি গুরুত্বপূর্ণ এই রিসালাটি অবশ্যই সংগ্রহে রাখুন। অন্যকে উপহার দিন।
ইসলামিক বাংলা বইয়ের লিংক এক সাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন
ইসলামিক বাংলা বইয়ের লিংক এক সাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks for supporting.