খুবানি (Apricot)
অভিজ্ঞ ডাক্তারদের ভাষ্য মতে, খুবানি কাঁচা হোক কিংবা পাকা ফল, মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী ফল। এ জাতীয় ফল চোখ ও নাভী জ্বর ও ক্যান্সারের (Cancer) মতো রোগের ক্ষেত্রে খুবই উপকার দেয়। এর ফলে ভিটামিন (Vitamins), পটাসিয়াম, ভিটা-কারোটিন (Beta-carotene) অধিক পরিমাণে বিদ্যমান।
খুবানির (Apricot) ১৪টি মাদানী ফুল
১। খুবানি শরীরে শক্তি যোগায়।
২। কোন কোন চিকিৎসকের মতে, খুবানি খেলে বয়স বৃদ্ধি পায়।
৩। খুবানি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৪। খুবানি খাবারকে তাড়াতাড়ি হজম করে।
৫। খুবানি ঢেকুর প্রতিরোধ করে।
৬। খুবানি যকৃতের কঠোরতা দূর করে।
৭। খুবানি পাকস্থলী ও অশ্বরোগের জন্য উপকারী।
৮। গরম জনিত জ্বর হলে খুবানি সেবনের পর সামান্য গরম পানিতে মধু মিশ্রিত করে সেবন করলে বমি আসা এবং জ্বর ভালো হয়ে যায়।
৯। সর্দি, কফ, গলা ব্যথা এবং মুখের দূর্গন্ধ দূর করতে দৈনিক খুবানির ১০টি দানা পানি দিয়ে সেবন করলে উপকৃত হবে।
১০। খুবানির মুরাব্বা হৃদপিন্ড, পাকস্থলী ও লিভারের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১১। খুবানির বীজ (বাদাম) ফেলে দেয়া উচিত নয়, এগুলো খাওয়া যায়।
১২। খুবানির মূল অংশ বাদামের মূল অংশের ন্যায়, বাদামের (মগজ) মূল অংশ মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। আর খুবানির (মগজ) মূল অংশ পাকস্থলীর জন্য খুবই উপকারী।
১৩। খুবানি গাছের ২৫ গ্রাম পাতা নিয়ে যদি গুড়াঁ করে (বয়স্কদের) খাওয়ানো হয় পেটের কৃমি মারা যায় (ছোটদের জন্য ৬ গ্রাম)।
১৪। এটা মানুষের অন্তরের জন্য খুবই উপকারী। কেননা, খুবানির বৈশিষ্ট্য হলো, সেটা কোলেস্ট্রোরলকে কমিয়ে দেয়।
২। কোন কোন চিকিৎসকের মতে, খুবানি খেলে বয়স বৃদ্ধি পায়।
৩। খুবানি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৪। খুবানি খাবারকে তাড়াতাড়ি হজম করে।
৫। খুবানি ঢেকুর প্রতিরোধ করে।
৬। খুবানি যকৃতের কঠোরতা দূর করে।
৭। খুবানি পাকস্থলী ও অশ্বরোগের জন্য উপকারী।
৮। গরম জনিত জ্বর হলে খুবানি সেবনের পর সামান্য গরম পানিতে মধু মিশ্রিত করে সেবন করলে বমি আসা এবং জ্বর ভালো হয়ে যায়।
৯। সর্দি, কফ, গলা ব্যথা এবং মুখের দূর্গন্ধ দূর করতে দৈনিক খুবানির ১০টি দানা পানি দিয়ে সেবন করলে উপকৃত হবে।
১০। খুবানির মুরাব্বা হৃদপিন্ড, পাকস্থলী ও লিভারের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১১। খুবানির বীজ (বাদাম) ফেলে দেয়া উচিত নয়, এগুলো খাওয়া যায়।
১২। খুবানির মূল অংশ বাদামের মূল অংশের ন্যায়, বাদামের (মগজ) মূল অংশ মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। আর খুবানির (মগজ) মূল অংশ পাকস্থলীর জন্য খুবই উপকারী।
১৩। খুবানি গাছের ২৫ গ্রাম পাতা নিয়ে যদি গুড়াঁ করে (বয়স্কদের) খাওয়ানো হয় পেটের কৃমি মারা যায় (ছোটদের জন্য ৬ গ্রাম)।
১৪। এটা মানুষের অন্তরের জন্য খুবই উপকারী। কেননা, খুবানির বৈশিষ্ট্য হলো, সেটা কোলেস্ট্রোরলকে কমিয়ে দেয়।
ফালসা (Palsa)
ফালসার মধ্যে ৮১% পানি ছাড়া ও প্রোটিন, চর্বি, তন্তু (Fibers), শর্করা (Carbohydrates), ক্যালশিয়াম (Calcium), আয়রণ (Iron) এবং ভিটামিনও (Vitamins) রয়েছে। ফালসা পিপাসা কমিয়ে দেয়। রৌদ্রের কারণে শরীরের পানি শূন্যতাকে সংবরণ করে। ফালসা শরীরের রক্তকে পরিষ্কার করে। ফালসা আল্লাহ্ তাআলার দয়ায় রক্ত ও হৃদপিন্ডের সকল প্রকার রোগ দূর করার ক্ষমতা রাখে। ফালসা কফ, কাশি, গলা ব্যথা, শ্বাস কষ্ট প্রভৃতি দুর করে। ফালসা হজম শক্তিকে (Digestive System) ঠিক রাখে, ফালসা কোলেস্ট্রোরল (Cholesterol) এবং ব্লাড প্রেশার (Bloodpressure) ভালো করে। ফালসা গাছের পাতা বিভিন্ন চর্মরোগের ঔষধ।
--------
লিখাটি আমীরে আহলে সুন্নাত হযরত মাওলানা “মুহাম্মদ ইলয়াস আত্তার” কাদেরী রযভী কর্তৃক লিখিত ২৪ পৃষ্ঠা সম্বলিত "গরম থেকে বেঁচে থাকার মাদানী ফুল" নামক রিসালার ২১-২২ নং পৃষ্ঠা হতে সংগৃহীত। অতি গুরুত্বপূর্ণ এই রিসালাটি অবশ্যই সংগ্রহে রাখুন। অন্যকে উপহার দিন।
ইসলামিক বাংলা বইয়ের লিংক এক সাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন
ইসলামিক বাংলা বইয়ের লিংক এক সাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks for supporting.