কুরবানীতে আকীকার অংশ
কুরবানীর গরু বা উটে আকীকার অংশ হতে পারে। (রদ্দুল মুহতার, ৯ম খন্ড, ৫৪০ পৃষ্ঠা)
সম্মিলিত কুরবানীর মাংস ওজন করে বন্টন করতে হবে
একাধিক ব্যক্তি মিলে গরু দিয়ে কুরবানী করলে মাংস ওজন দিয়ে বন্টন করা আবশ্যক। অনুমান করে মাংস বন্টন করা জায়েয নেই, এরকম করলে গুনাহগার হবে। বেশি বা কম হলে সন্তুষ্টচিত্তে একে অপরকে ক্ষমা করে দেওয়াও যথেষ্ট নয়। (বাহারে শরীয়াত থেকে সংক্ষেপিত, ৩য় খন্ড, ৩৩৫ পৃষ্ঠা) তবে যদি অংশীদার সকলেই একই ঘরে বসবাস করে, মিলে-মিশে বন্টন করে এবং এক সাথে খায় অথবা অংশীদাররা নিজেদের অংশের মাংস নিতে না চায়, এমতাবস্থায় ওজন করে ভাগ করার প্রয়োজন নেই।
অনুমানের ভিত্তিতে মাংস বন্টনের দু’টি কৌশল
যদি অংশীদাররা নিজেদের অংশের মাংস নিয়ে যেতে চায়, তাহলে ওজন করার ঝামেলা ও পরিশ্রম থেকে বাঁচতে চাইলে নিম্নলিখিত দুটি কৌশল অবলম্বন করতে পারেন।
১) জবেহ করার পর ঐ গরুর সম্পূর্ণ মাংস এমন একজন বালেগ মুসলমানকে দান করে মালিক বানিয়ে দিবে, যে তাদের সাথে কুরবানীতে অংশীদার নয়। এখন সে অনুমান করে সবাইকে মাংস বন্টন করে দিতে পারবে।
২) দ্বিতীয় কৌশল হচ্ছে, যা আরো সহজ, যেমন- ফকীহগণ رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِم বলেছেন: মাংস বন্টনের সময় মাংস ছাড়া ভিন্ন জাতের কিছু যেমন মগজ, কলিজা ইত্যাদি মাংসের সাথে মিশিয়ে দিয়েও অনুমান করে মাংস বন্টন করা যাবে। (দুররে মুখতার, ৯ম খন্ড, ৫২৭ পৃষ্ঠা) তবে বন্টন করার সময় এটা মনে রাখা জরুরী যে, প্রত্যেক অংশীদার মাংস ছাড়া ভিন্ন জাতের কিছু (তথা হৃৎপিন্ড, কলিজা, তিলি, পায়া ইত্যাদি) থেকে যাতে কিছু না কিছু পায়। (দুররে মুখতার, ৯ম খন্ড, ৪৬০ পৃষ্ঠা) যদি ভিন্ন জাতের কিছু (যেমন- কলিজা, তিলি, পায়া ইত্যাদি) দেয়া হয়, তবে প্রত্যেকটি থেকে টুকরো টুকরো করে দেয়া আবশ্যক নয়। মাংসের সাথে শুধুমাত্র (কলিজা, তিলি, পায়া ইত্যাদি) থেকে যে কোন একটি দিলেও যথেষ্ট হবে। যেমন তিলি, কলিজা এবং পায়া ইত্যাদির মধ্য থেকে কাউকে মাংসের সাথে তিলি দিয়ে দিন, কাউকে কলিজার টুকরো, আবার কাউকে পায়া দিয়ে দিন। যদি সবগুলো থেকে টুকরো টুকরো করে দিতে চান, তাতেও অসুবিধা নেই।
১) জবেহ করার পর ঐ গরুর সম্পূর্ণ মাংস এমন একজন বালেগ মুসলমানকে দান করে মালিক বানিয়ে দিবে, যে তাদের সাথে কুরবানীতে অংশীদার নয়। এখন সে অনুমান করে সবাইকে মাংস বন্টন করে দিতে পারবে।
২) দ্বিতীয় কৌশল হচ্ছে, যা আরো সহজ, যেমন- ফকীহগণ رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِم বলেছেন: মাংস বন্টনের সময় মাংস ছাড়া ভিন্ন জাতের কিছু যেমন মগজ, কলিজা ইত্যাদি মাংসের সাথে মিশিয়ে দিয়েও অনুমান করে মাংস বন্টন করা যাবে। (দুররে মুখতার, ৯ম খন্ড, ৫২৭ পৃষ্ঠা) তবে বন্টন করার সময় এটা মনে রাখা জরুরী যে, প্রত্যেক অংশীদার মাংস ছাড়া ভিন্ন জাতের কিছু (তথা হৃৎপিন্ড, কলিজা, তিলি, পায়া ইত্যাদি) থেকে যাতে কিছু না কিছু পায়। (দুররে মুখতার, ৯ম খন্ড, ৪৬০ পৃষ্ঠা) যদি ভিন্ন জাতের কিছু (যেমন- কলিজা, তিলি, পায়া ইত্যাদি) দেয়া হয়, তবে প্রত্যেকটি থেকে টুকরো টুকরো করে দেয়া আবশ্যক নয়। মাংসের সাথে শুধুমাত্র (কলিজা, তিলি, পায়া ইত্যাদি) থেকে যে কোন একটি দিলেও যথেষ্ট হবে। যেমন তিলি, কলিজা এবং পায়া ইত্যাদির মধ্য থেকে কাউকে মাংসের সাথে তিলি দিয়ে দিন, কাউকে কলিজার টুকরো, আবার কাউকে পায়া দিয়ে দিন। যদি সবগুলো থেকে টুকরো টুকরো করে দিতে চান, তাতেও অসুবিধা নেই।
কুরবানীর মাংসের তিন ভাগ
কুরবানী মাংস নিজেও খেতে পারবেন এবং অন্যান্য সম্পদশালী ব্যক্তি বা ফকীরকেও দিতে পারবেন, খাওয়াতেও পারবেন। বরং তা থেকে কিছু খাওয়া কুরবানী দাতার জন্য মুস্তাহাব। উত্তম হল, মাংসকে তিন ভাগ করবে, এক ভাগ ফকীরদের জন্য, আরেকভাগ নিকট আত্মীয়দের জন্য এবং অপর ভাগ নিজের ঘরের অধিবাসীদের জন্য। (আলমগীরি, ৫ম খন্ড, ৩০০ পৃষ্ঠা) যদি সব মাংস নিজে রেখে দেয় তখন ও কোন গুনাহ নেই। আমার আক্বা আ‘লা হযরত, ইমাম আহমদ রযা খাঁন رحمة الله عليه বলেন: তিন ভাগ করা শুধু মুস্তাহাব কাজ, আবশ্যক নয়। যদি চায় সব মাংস নিজের জন্য রেখে দেয় বা সব নিকট আত্মীয়দেরকে দিয়ে দেয় বা সব মাংস মিসকিনদেরকে বন্টন করে দেয়। (ফতোওয়ায়ে রযবীয়া, ২০তম খন্ড, ২৫৩ পৃষ্ঠা)
ওসিয়তের কুরবানীর মাংসের মাসআলা
মান্নত বা মরহুমের ওসিয়তের ভিত্তিতে করা কুরবানীর সব মাংস ফকীর এবং মিসকীনদেরকে সদকা করা ওয়াজিব। তা নিজেও খাবেনা এবং ধনীদেরকেও দিবেনা। (বাহরে শরীয়াত থেকে সংকলিত, ৩য় খন্ড, ৩৪৫ পৃষ্ঠা)
ছয়টি প্রশ্নোত্তর
প্রিয় ইসলামী ভাইয়েরা! দা’ওয়াতে ইসলামীর প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মাকতাবাতুল মদীনা কর্তৃক প্রকাশিত ১১২ পৃষ্ঠা সম্বলিত কিতাব “চাঁদা সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর” এর ৮৪ থেকে ৮৮ পৃষ্ঠা থেকে ‘ছয়টি প্রশ্নোত্তর’ লক্ষ্য করুন। এটা প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান বরং প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
চাঁদার টাকা দিয়ে সম্মিলিতভাবে কুরবানীর গরু ক্রয় করা
প্রশ্ন: ধর্মীয় বা কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের চাঁদার টাকা থেকে সম্মিলিতভাবে কুরবানীর জন্য গরু ক্রয় করা যাবে কিনা?
উত্তর: চাঁদার টাকা ব্যবসার কাজে লাগানো জায়েয নেই। এর জন্য চাঁদা দাতা থেকে প্রকাশ্যভাবে অর্থাৎ পরিস্কার ভাষায় অনুমতি নেয়া জরুরী। (যে তার অনুমতি দেয় তবে শুধুই তার চাঁদার টাকা জায়েয ব্যবসায় ব্যবহার করা যাবে। এভাবে মালিকের অনুমতি ছাড়া তার প্রদত্ত চাঁদার টাকা কর্জ দেওয়ারও অনুমতি নেই)
গরীবদেরকে চামড়া সমূহ সংগ্রহ করতে দিন
প্রশ্ন: কোন ব্যক্তি প্রত্যেক বছর গরীবদেরকে চামড়া দিয়ে থাকে, তার উপর ইনফিরাদি কৌশিশ করে মাদরাসা বা অন্যান্য দ্বীনি কাজের জন্য চামড়া সংগ্রহ করা এবং গরীবদেরকে বঞ্চিত করা কেমন?
উত্তর: যদি বাস্তবে এমন কোন গরীব হকদার মানুষ থাকে, যার জীবনধারণ ঐ চামড়া, যাকাত বা ফিতরার উপর নির্ভরশীল, তবে এ দান নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য তরকীব তথা ব্যবস্থা করে ঐ গরীবকে বঞ্চিত করার অনুমতি নেই। (যদি ঐসব গরীবদের জীবনধারন ঐ চামড়া বা যাকাত বা ফিতরা ইত্যাদির উপর সীমাবদ্ধ নয়, তবে চামড়ার মালিক যে খাতে চায় দান করতে পারবে। যেমন; ধর্মীয় মাদ্রাসাকে দিয়ে দিল) আমার আক্বা, আ‘লা হযরত, ইমাম আহলে সুন্নাত মাওলানা শাহ ইমাম আহমদ রযা খান رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِ বলেন: “যদি কিছু লোক নিজেদের এলাকায় চামড়া সমূহ অভাবী, ইয়াতিম, বিধবা, মিসকিনদেরকে দিতে চায়, যা তাদের অভাব পূরণের মাধ্যম। তবে ঐগুলোকে কোন বক্তা বা মাদরাসার কর্তৃপক্ষ বাধা দিয়ে মাদরাসার জন্য নিয়ে নেয়, তবে তা তাদের উপর জুলুম হবে।) وَاللهُ تَعَالٰى اَعْلَمُ (ফতোওয়ায়ে রযবীয়া থেকে সংক্ষেপিত, ২০তম খন্ড, ৫০১ পৃষ্ঠা)
চামড়ার জন্য অনর্থক বাড়াবাড়ি করবেন না
প্রশ্ন: কোন ব্যক্তি আহলে সুন্নাতের কোন মাদরাসায় বা কোন গরীব মুসলমানকে চামড়া দেওয়ার ওয়াদা করল, সেটাকে নিজের প্রতিষ্ঠান যেমন; দা’ওয়াতে ইসলামীকে দেওয়ার জন্য মনমানসিকতা তৈরি করা কেমন?
উত্তর: এমন করবেন না, এভাবে পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা এবং প্রতিদ্বন্ধিতা শুরু হয়ে যায়। এতে ফিতনা, গীবত, চোগলখুরী, খারাপ ধারণা, অপবাদ দেয়া এবং মনে কষ্ট দেয়া ইত্যাদি গুনাহসমূহের দরজা খুলে যায়। আমার আক্বা আ‘লা হযরত, ইমাম আহলে সুন্নাত মাওলানা শাহ ইমামে আহমদ রযা খান رَحْمَةُ اللهِ تَعَالٰى عَلَيْهِ‘ফতোওয়ায়ে রযবীয়া’র ২১তম খন্ডের ২৫৩ পৃষ্ঠায় বলেন: “মুসলমানদের মধ্যে শরীয়াতের অনুমতি ছাড়া মতবিরোধ এবং ফিতনা সৃষ্টি করা শয়তানের প্রতিনিধিত্ব করার মত। (অর্থাৎ এসব লোক ঐ কাজে শয়তানের প্রতিনিধি)” হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে: “ফিতনা ঘুমন্ত আছে, এটাকে জাগ্রতকারীর উপর আল্লাহ্ তাআলার অভিশাপ।” (আল জামেউস সগীর লিস সুয়ুতী, ৩৭০ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৫৯৭৫)
সুন্নী মাদ্রাসা সমূহের চামড়া সংগ্রহ করবেন না
প্রশ্ন: যদি কেউ বলে, আমি প্রতি বছর অমুক সুন্নী প্রতিষ্ঠানকে চামড়া দিয়ে থাকি। তাকে এটা বুঝানো কেমন, এই বছর আমাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান যেমন; দা’ওয়াতে ইসলামীকে চামড়া প্রদান করুন?
উত্তর: যদি ঐ চামড়ার মালিক কোন এমন জায়গায় চামড়া দেয়, যা আসলেই দেওয়ার সঠিক খাত, তবে ঐ প্রতিষ্ঠানকে বঞ্চিত করে নিজের সংগঠনের জন্য চামড়া সংগ্রহ করা ঐ প্রতিষ্ঠানের মালিকদের জন্য কষ্টের কারণ হবে। এভাবে পরস্পরের মধ্যে অসন্তুষ্টি সৃষ্টি হবে, এজন্য প্রত্যেক এমন কাজ থেকে বিরত থাকুন যার মাধ্যমে মুসলমানদের মধ্যে পারস্পরিক মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় এবং মুসলমানদেরকে ঘৃনা ও আতংক থেকে রক্ষা করা খুবই জরুরী। যেমনভাবে; হুযুরে আকরাম, নূরে মুজাস্সাম, শাহে বনী আদম, রাসূলে صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم অর্থাৎ সুসংবাদ শুনাও এবং (লোকদেরকে) ভয় বা ঘৃণা প্রদর্শন করনা।” (সহীহ বুখারী, ১ম খন্ড, ৪২ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ৬৯)
সুন্নী মাদরাসাকে চামড়া নিজে গিয়ে দিয়ে আসুন
প্রশ্ন: যদি কোথাও দা’ওয়াতে ইসলামীর জন্য চামড়া সংগ্রহের জন্য পৌছে, সে একটি আমাদেরকে দিল আর একটি চামড়া আলাদা করে রাখার সময় বলল, এটা আহলে সুন্নাতের অমুক জামেয়াকে দিতে হবে, আপনি আধা ঘন্টা পর জেনে নিন, যদি তারা নিতে না আসে, তবে এই চামড়াও আপনি নিয়ে নিন। এরকম অবস্থায় কি করা উচিত?
উত্তর: এটা মনে রাখবেন! কুরবানীর চামড়া সংগ্রহ করা দা’ওয়াতে ইসলামীর উদ্দেশ্য নয় বরং প্রয়োজন। দা’ওয়াতে ইসলামীর এক উদ্দেশ্য নেকীর দাওয়াত প্রসার করার উদ্দেশ্যে ঘৃণাকে দূরীভূত করা এবং মুসলমানের অন্তরে ভালবাসার প্রদীপ জ্বালিয়ে দেয়া। সকল সুন্নী প্রতিষ্ঠান এক প্রকার দা’ওয়াতে ইসলামীরই প্রতিষ্ঠান এবং দা’ওয়াতে ইসলামী সকল সুন্নী প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব এবং আপন সুন্নাতে ভরা সংগঠন। সম্ভব হলে ভাল ভাল নিয়্যত সহকারে আপনি নিজেই ঐ সুন্নী জামেয়াকে চামড়া পৌঁছিয়ে দিন। এভাবে اِنْ شَاءَ الله عَزَّوَجَلّ মুসলমানদের মন খুশি করার সৌভাগ্য নসীব হবে।
তাজেদারে রিসালাত, মুস্তফা জানে রহমত, নবী করীম صَلَّی اللّٰہُ تَعَالٰی عَلَیْہِ وَاٰلِہٖ وَسَلَّم ইরশাদ করেন: “ফরয ইবাদতের পর সব আমল থেকে আল্লাহ্ তাআলার নিকট অধিক প্রিয় আমল হল, মুসলমানদের মন খুশি করা।” (আল মুজামুল কবীর লিত তাবারানী, ১১তম খন্ড, ৫৯ পৃষ্ঠা, হাদীস নং- ১১০৭৯)
নিজের কুরবানীর চামড়া বিক্রি করে দিল, তবে?
প্রশ্ন: কেউ নিজের কুরবানীর চামড়া বিক্রি করে টাকা সংগ্রহ করে নিল এখন তা মসজিদে দিতে পারবে কি না? উত্তর: এটা নিয়্যতের উপর নির্ভরশীল। যদি নিজের কুরবানীর চামড়া নিজের জন্য টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে তবে এভাবে বিক্রি করা নাজায়েয এবং এ টাকা ঐ ব্যক্তির জন্য অপবিত্র মাল, আর তা সদকা করা ওয়াজিব। এই টাকা কোন শরয়ী ফকিরকে দিয়ে দিবে এবং তাওবাও করবে। আর যদি কোন ভাল কাজের জন্য যেমন; মসজিদে দেওয়ার নিয়্যতে বিক্রি করে তবে তা বিক্রি করাও জায়েয এবং এখন মসজিদে দেওয়াতে কোন সমস্যাও নেই।
--------
লিখাটি আমিরে আহলে সুন্নাত হযরত মাওলানা ইলয়াস আত্তার কাদেরী রযভী কর্তৃক লিখিত কুরবানী সম্পর্কিত “ঘোড়ার আরোহী” রিসালার ২৫-৩১ নং পৃষ্ঠা থেকে সংগৃহীত। “ঘোড়ার আরোহী” কুরবানী বিষয়ে এক পূর্ণাঙ্গ এনসাইক্লোপিডিয়া ও মাসআলার বই। বইটির পিডিএফ বই ফ্রি ডাউনলোড করুন।
- পিডিএফ বই ফ্রি ডাউনলোড লিংক
ইসলামীক বাংলা বইয়ের পিডিএফ লিংক এক সাথে পেতে এখানে ক্লিক করুন
আকিকা বিষয়ে বিস্তারিত পড়তে-আকিকার মাসআলা
মাদানী চ্যানেল দেখতে থাকুন